এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় দুই স্ত্রী ও একাধিক সন্তান রেখে অন্যের নববধূকে নিয়ে পালিয়ে গেছে রানা হরিজন (৩৪) নামে এক যুবক। এ সময় নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকারও নিয়ে যায়। রানা হরিজন আখাউড়া উপজেলা কার্যালয়ে পরিছন্ন কর্মচারী হিসেবে কর্মরত। গত রবিবার ২১ মে দুপুর ১২টার দিকে পৌরশহরের হরিজন কলোনিতে সংবাদ সম্মেলন করে এমন অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীর মা কুশমী রাণী হরিজন।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে কুশমী রাণী হরিজন বলেন, কলোনির বাসিন্দা গাবুল হরিজনের ছেলে রানা হরিজন ইতোপূর্বে দুইটি বিয়ে করেছে এবং তাদের সংসারে একাধিক সন্তানও রয়েছে।
কুশমী রাণী বলেন, তিনি তার দুই মেয়েকে উচ্চ শিক্ষা (অনার্স পাস) দিয়ে পাত্রস্থ করেছেন। ছোট মেয়ে আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। কিন্তু স্কুলে যাওয়া আসার সময় মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে ওই বখাটে রানা হরিজন। সে আখাউড়া ইউএনও অফিসের কর্মচারী হওয়ায় প্রভাব দেখিয়ে তাকে কু-প্রস্তাব দেয়ার পাশাপাশি বিয়ে করতে বলে রানা। এসব বিষয়ে সামাজিক সালিশে রানাকে একাধিকবার সতর্কও করা হয়েছে।
এদিকে কুশমী রাণী হরিজন আরও বলেন, রানা হরিজনের অত্যাচারের কারণে পড়াশোনা বন্ধ দিয়ে তার মেয়েকে সম্প্রতি অন্যত্র বিয়ে দেয়া হয়েছে। বিয়ের ১৪দিন পর তার মেয়ে বেড়াতে আসলে রানা হরিজন ফুসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তার মেয়েকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এ সময় নগদ ৯০ হাজার টাকা ও আড়াই ভরি স্বর্ণালংকারও সাথে নিয়ে যায়।
এদিকে রানার বাবা গাবুল হরিজন বলেন, আমার ছেলে ওই মেয়েকে নিয়ে পালিয়েছে সত্য। এখন কোথায় আছে আমরা কেউ জানি না। তবে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম বলেন, খবর নিয়ে যতদূর জানা গেছে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বিয়ে হওয়ার পরেও মেয়েটি তার প্রেমিক রানার হাত ধরে পালিয়েছে। তবে তাদের উদ্ধার করার জন্য পুলিশের একটি দল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা বলেন, রানাকে আইনের আওতায় আনতে পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে কুশমী রাণী হরিজন বলেন, কলোনির বাসিন্দা গাবুল হরিজনের ছেলে রানা হরিজন ইতোপূর্বে দুইটি বিয়ে করেছে এবং তাদের সংসারে একাধিক সন্তানও রয়েছে।
কুশমী রাণী বলেন, তিনি তার দুই মেয়েকে উচ্চ শিক্ষা (অনার্স পাস) দিয়ে পাত্রস্থ করেছেন। ছোট মেয়ে আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। কিন্তু স্কুলে যাওয়া আসার সময় মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে ওই বখাটে রানা হরিজন। সে আখাউড়া ইউএনও অফিসের কর্মচারী হওয়ায় প্রভাব দেখিয়ে তাকে কু-প্রস্তাব দেয়ার পাশাপাশি বিয়ে করতে বলে রানা। এসব বিষয়ে সামাজিক সালিশে রানাকে একাধিকবার সতর্কও করা হয়েছে।
এদিকে কুশমী রাণী হরিজন আরও বলেন, রানা হরিজনের অত্যাচারের কারণে পড়াশোনা বন্ধ দিয়ে তার মেয়েকে সম্প্রতি অন্যত্র বিয়ে দেয়া হয়েছে। বিয়ের ১৪দিন পর তার মেয়ে বেড়াতে আসলে রানা হরিজন ফুসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তার মেয়েকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এ সময় নগদ ৯০ হাজার টাকা ও আড়াই ভরি স্বর্ণালংকারও সাথে নিয়ে যায়।
এদিকে রানার বাবা গাবুল হরিজন বলেন, আমার ছেলে ওই মেয়েকে নিয়ে পালিয়েছে সত্য। এখন কোথায় আছে আমরা কেউ জানি না। তবে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম বলেন, খবর নিয়ে যতদূর জানা গেছে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বিয়ে হওয়ার পরেও মেয়েটি তার প্রেমিক রানার হাত ধরে পালিয়েছে। তবে তাদের উদ্ধার করার জন্য পুলিশের একটি দল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা বলেন, রানাকে আইনের আওতায় আনতে পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।