হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত হামলা চালিয়ে যাবে ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিজয় অর্জন থেকে কেউ আমাদের থামাতে পারবে না। রোববার গাজা যুদ্ধের শততম দিন উপলক্ষে নেতানিয়াহু টেলিভিশনে প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, কেউ আমাদের থামাতে পারবে না, না হেগ, না শয়তানের অক্ষশক্তি, না কেউ। বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত এ অভিযান চলবে, আমরা তা চালিয়ে যাবো।
তিনি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের বিচার আদালতে করা মামলার প্রসঙ্গ টেনে এসব কথা বলেন। নেতানিয়াহু আরো বলেন, দখলকৃত ফিলিস্তিনী অঞ্চলে ইতোমধ্যে অধিকাংশ হামাস সদস্যকে নির্মূল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, উত্তর গাজা থেকে যারা বাস্তুচ্যুত হয়েছে তারা সহসা সেখানে ফিরতে পারবে না। কারন হিসেবে তিনি বলেন, একটি আন্তর্জাতিক আইন আছে যা খুবই সহজ। সেখানে বলা আছে, বিপদজনক কারনে যখন কোন জনগোষ্ঠীকে সরিয়ে দেয়া হয়, যতক্ষণ সে পরিস্থিতি থাকবে ততক্ষণ তাদের ফিরতে দেয়া হবে না।
নেতানিয়াহু দাবি করেন, গাজায় তার বাহিনীর সামরিক হামলা এরই মধ্যে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে থাকা হামাস ব্যাটালিয়নের বেশিরভাগকেই নির্মূল করেছে।
তবে তিনি বলেন, উত্তর গাজা থেকে যারা বাস্তুচ্যুত হয়েছেন তারা শিগগিরই তাদের বাড়িতে ফিরতে পারবেন না। এদিকে সম্প্রতি অক্সফাম দাবি করেছে, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ২১ শতকের অন্য যে কোনও বড় সংঘাতকে ছাড়িয়ে গেছে।
তিনি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের বিচার আদালতে করা মামলার প্রসঙ্গ টেনে এসব কথা বলেন। নেতানিয়াহু আরো বলেন, দখলকৃত ফিলিস্তিনী অঞ্চলে ইতোমধ্যে অধিকাংশ হামাস সদস্যকে নির্মূল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, উত্তর গাজা থেকে যারা বাস্তুচ্যুত হয়েছে তারা সহসা সেখানে ফিরতে পারবে না। কারন হিসেবে তিনি বলেন, একটি আন্তর্জাতিক আইন আছে যা খুবই সহজ। সেখানে বলা আছে, বিপদজনক কারনে যখন কোন জনগোষ্ঠীকে সরিয়ে দেয়া হয়, যতক্ষণ সে পরিস্থিতি থাকবে ততক্ষণ তাদের ফিরতে দেয়া হবে না।
নেতানিয়াহু দাবি করেন, গাজায় তার বাহিনীর সামরিক হামলা এরই মধ্যে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে থাকা হামাস ব্যাটালিয়নের বেশিরভাগকেই নির্মূল করেছে।
তবে তিনি বলেন, উত্তর গাজা থেকে যারা বাস্তুচ্যুত হয়েছেন তারা শিগগিরই তাদের বাড়িতে ফিরতে পারবেন না। এদিকে সম্প্রতি অক্সফাম দাবি করেছে, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ২১ শতকের অন্য যে কোনও বড় সংঘাতকে ছাড়িয়ে গেছে।