এবার বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন নতুন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার কারণেই তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকের পদ ছাড়লেন।
আজ রবিবার ১৪ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানানো হয় বেক্সিমকো ফার্মার পক্ষ থেকে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে বঙ্গভবনে শপথ নেন নাজমুল হাসান পাপন। এরপর তার হাতে বর্তমান সরকারের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে বেক্সিমকো ফার্মা জানিয়েছে, নাজমুল হাসান কোম্পানিটির এমডির পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদেরও সদস্য ছিলেন। সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘সরকারের কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী পদে নিযুক্ত বা কর্মরত ব্যক্তি কোনো লাভজনক পদ কিংবা বেতনাদিযুক্ত পদ বা মর্যাদায় বহাল হইবেন না কিংবা মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যযুক্ত কোনো কোম্পানি, সমিতি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় বা পরিচালনায় কোনোরূপ অংশগ্রহণ করিবেন না।’
এদিকে মন্ত্রী ছাড়াও রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, নির্বাচন কমিশনার ও সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্যের বেলায়ও সংবিধানের এ ধারা প্রযোজ্য।
আজ রবিবার ১৪ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানানো হয় বেক্সিমকো ফার্মার পক্ষ থেকে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে বঙ্গভবনে শপথ নেন নাজমুল হাসান পাপন। এরপর তার হাতে বর্তমান সরকারের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে বেক্সিমকো ফার্মা জানিয়েছে, নাজমুল হাসান কোম্পানিটির এমডির পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদেরও সদস্য ছিলেন। সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘সরকারের কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী পদে নিযুক্ত বা কর্মরত ব্যক্তি কোনো লাভজনক পদ কিংবা বেতনাদিযুক্ত পদ বা মর্যাদায় বহাল হইবেন না কিংবা মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যযুক্ত কোনো কোম্পানি, সমিতি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় বা পরিচালনায় কোনোরূপ অংশগ্রহণ করিবেন না।’
এদিকে মন্ত্রী ছাড়াও রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, নির্বাচন কমিশনার ও সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্যের বেলায়ও সংবিধানের এ ধারা প্রযোজ্য।