গত কয়েকদিনের ঘন কুয়াশা আর দুদিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের দাপট চলছে উত্তরের হিমালয়কন্যা পঞ্চগড়। আজ রবিবার ১৪ জানুয়ারি সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ভোর ৬টায় ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
আজ সকালে তাপমাত্রার রেকর্ডের তথ্যটি জানিয়েছেন জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশায় আবৃত থাকে ভোর। বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশার শিশির। একদিকে প্রচন্ড শীত, আরেকদিকে ঘন কুয়াশার আধার।
তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠরা। পাথর-চা শ্রমিক, দিনমজুর, থেকে নানান শ্রমজীবী মানুষ। কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার। পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনযাপন করছেন তারা।
প্রয়োজন ছাড়াও অনেকে ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই কাজে বেড়িয়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবীরা। বিপাকে পড়েছেন চাষিরাও। তারাও ঠান্ডার প্রকোপের কারণে খেতখামারে কাজ করতে পারছেন না। শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মিলছে না প্রয়োজনীয় গরম কাপড়। রাস্তায় চলা ভবঘুরে মানুষরাও পড়েছে শীত দুর্ভোগে।
এদিকে পাথর শ্রমিক ফিরোজা খাতুন বলেন, কুয়াশা থাকলেও করার কিছু নাই ভাই। আমরা গরিব মানুষ। ঠান্ডায় তো পেটে ভাত দেবে না। গত দুইদিন ধরে কাজ করতে পারিনি। আজ বাধ্য হয়েই কাজে বেড়িয়েছি। কাজ করলে পেটে ভাত জুটবো।
এ সময় ভ্যানচালক আলী হাসান বলেন, একদিকে ঠান্ডা, তার মধ্যে ঘন কুয়াশা। কুয়াশার কারণে সহজে ভ্যানে চড়তে চায় না কেউ। তাই ভাড়া মারতে পারছি না। কয়েক দিন ধরেই ভাড়া নেই। গতকাল সারাদিনে মাত্র ৫০ টাকা ভাড়া মারছিলাম। এটা দিয়ে কি সংসার চলবে। কুয়াশার মধ্যেই সকালে ভ্যান নিয়ে বের হলাম। আল্লাহর রহমত থাকলে কামাই হবে।
আজ সকালে তাপমাত্রার রেকর্ডের তথ্যটি জানিয়েছেন জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশায় আবৃত থাকে ভোর। বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশার শিশির। একদিকে প্রচন্ড শীত, আরেকদিকে ঘন কুয়াশার আধার।
তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠরা। পাথর-চা শ্রমিক, দিনমজুর, থেকে নানান শ্রমজীবী মানুষ। কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার। পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনযাপন করছেন তারা।
প্রয়োজন ছাড়াও অনেকে ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই কাজে বেড়িয়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবীরা। বিপাকে পড়েছেন চাষিরাও। তারাও ঠান্ডার প্রকোপের কারণে খেতখামারে কাজ করতে পারছেন না। শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মিলছে না প্রয়োজনীয় গরম কাপড়। রাস্তায় চলা ভবঘুরে মানুষরাও পড়েছে শীত দুর্ভোগে।
এদিকে পাথর শ্রমিক ফিরোজা খাতুন বলেন, কুয়াশা থাকলেও করার কিছু নাই ভাই। আমরা গরিব মানুষ। ঠান্ডায় তো পেটে ভাত দেবে না। গত দুইদিন ধরে কাজ করতে পারিনি। আজ বাধ্য হয়েই কাজে বেড়িয়েছি। কাজ করলে পেটে ভাত জুটবো।
এ সময় ভ্যানচালক আলী হাসান বলেন, একদিকে ঠান্ডা, তার মধ্যে ঘন কুয়াশা। কুয়াশার কারণে সহজে ভ্যানে চড়তে চায় না কেউ। তাই ভাড়া মারতে পারছি না। কয়েক দিন ধরেই ভাড়া নেই। গতকাল সারাদিনে মাত্র ৫০ টাকা ভাড়া মারছিলাম। এটা দিয়ে কি সংসার চলবে। কুয়াশার মধ্যেই সকালে ভ্যান নিয়ে বের হলাম। আল্লাহর রহমত থাকলে কামাই হবে।