এবার ৮৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেও চলতি আইপিএল মিশনে দিল্লি ক্যাপিটালসকে শেষ ম্যাচে জেতাতে পারেননি ডেভিড ওয়ার্নার। দিল্লি অধিনায়ক ব্যাট হাতে ৫০০ এর বেশি রান করেছেন এবারের মৌসুমে। দল টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেছে, ওয়ার্নারও ফিরে যাবেন বাড়ি। তবে তার আগে একটি শোতে কথা বলেছেন প্রাণ খুলে। গৌরব কাপুরের উপস্থাপনায় 'ব্রেকফাস্ট উইথ চ্যাম্পিয়নস' এর ৮ম আসরের চতুর্থ এপিসোডে অতিথি হিসেবে দেখা গেলো অস্ট্রেলিয়ান তারকা ওয়ার্নারকে।
ওয়ার্নারের সাথে বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের সখ্যতার কথা সবারই জানা। দুজনে ইতোমধ্যে ভালো বন্ধুতে পরিণত হয়েছেন। এর শুরুটা ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হয়ে দুজনের একসাথে খেলার মধ্য দিয়ে। হায়দ্রাবাদের তখনকার অধিনায়ক ওয়ার্নার যোগাযোগের খাতিরে মুস্তাফিজের সাথে বাংলা বলা শিখেছেন। কারণ ইংরেজিতে কথা বলতে পারতেন না টাইগার পেসার।
এবারের আসরেও দুজনে একই দলে খেলেছেন। অবশ্য দুই ম্যাচের বেশি খেলার সুযোগ হয়নি মুস্তাফিজের। সুযোগ পাওয়া দুই ম্যাচে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি বাংলাদেশি বাঁহাতি পেসার। মুস্তাফিজের সাথে পরিচয়ের আগেই ছোট বেলা থেকে বাংলাদেশী সংস্কৃতি সম্পর্কে জানেন ওয়ার্নার। স্কুলে তার বাংলাদেশি বন্ধু থাকার কারণেই এমনটা হয়েছে। পরবর্তীতে মুস্তাফিজের সাথে বাংলা বলা শেখাতেও সাহায্য করেছেন সেই বন্ধু।
গৌরব কাপুরকে ওয়ার্নার বলেন, 'স্কুলে, আমার একজন ভালো বন্ধু ছিল যে বাংলাদেশ থেকে গিয়েছে। বড় হয়েও আমরা একই ক্রিকেট দলে খেলেছি। অস্ট্রেলিয়ায় খেললেও সে সবসময় বাংলাদেশের হয়ে খেলতে চেয়েছে। আমি তার বাসায় যেতাম, মেঝেতে বসে খাওয়া দাওয়া করতাম।'
তিনি বলেন, 'আমি অবাক হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমরা মেঝেতে বসে খাচ্ছি কেন? সে বলল এটাই আমাদের সংস্কৃতি। এভাবেই আমি ১১ বছর বয়স থেকে বিভিন্ন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতাম।' তিনি আরও বলেন, 'মুস্তাফিজের সাথে যখন আমার প্রথম দেখা তখন আমি বাংলায় কথা বলেছি। বাসায় ফিরে আমি আমার বন্ধুকে জানালাম মুস্তাফিজের সাথে আমার বাংলায় কথা বলতে হবে। যোগাযোগ রক্ষার জন্য হলেও আমাকে কয়েকটি বাংলা শব্দ শিখতে হবে।'
তিনি বলেন, 'গুগল ট্রান্সলেট ও অন্যান্য উপায় অনুসরণের আগে আমি আমার বন্ধুর মাধ্যমেই বাংলা শিখেছি, মুস্তাফিজের সাথে যোগাযোগ চালিয়ে গেছি। আমার বন্ধু আমাকে কিছু কথা বলতে বলেছে, ওগুলো বললে মুস্তাফিজ কেবল হাসতো।'
ওয়ার্নারের সাথে বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের সখ্যতার কথা সবারই জানা। দুজনে ইতোমধ্যে ভালো বন্ধুতে পরিণত হয়েছেন। এর শুরুটা ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হয়ে দুজনের একসাথে খেলার মধ্য দিয়ে। হায়দ্রাবাদের তখনকার অধিনায়ক ওয়ার্নার যোগাযোগের খাতিরে মুস্তাফিজের সাথে বাংলা বলা শিখেছেন। কারণ ইংরেজিতে কথা বলতে পারতেন না টাইগার পেসার।
এবারের আসরেও দুজনে একই দলে খেলেছেন। অবশ্য দুই ম্যাচের বেশি খেলার সুযোগ হয়নি মুস্তাফিজের। সুযোগ পাওয়া দুই ম্যাচে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি বাংলাদেশি বাঁহাতি পেসার। মুস্তাফিজের সাথে পরিচয়ের আগেই ছোট বেলা থেকে বাংলাদেশী সংস্কৃতি সম্পর্কে জানেন ওয়ার্নার। স্কুলে তার বাংলাদেশি বন্ধু থাকার কারণেই এমনটা হয়েছে। পরবর্তীতে মুস্তাফিজের সাথে বাংলা বলা শেখাতেও সাহায্য করেছেন সেই বন্ধু।
গৌরব কাপুরকে ওয়ার্নার বলেন, 'স্কুলে, আমার একজন ভালো বন্ধু ছিল যে বাংলাদেশ থেকে গিয়েছে। বড় হয়েও আমরা একই ক্রিকেট দলে খেলেছি। অস্ট্রেলিয়ায় খেললেও সে সবসময় বাংলাদেশের হয়ে খেলতে চেয়েছে। আমি তার বাসায় যেতাম, মেঝেতে বসে খাওয়া দাওয়া করতাম।'
তিনি বলেন, 'আমি অবাক হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমরা মেঝেতে বসে খাচ্ছি কেন? সে বলল এটাই আমাদের সংস্কৃতি। এভাবেই আমি ১১ বছর বয়স থেকে বিভিন্ন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতাম।' তিনি আরও বলেন, 'মুস্তাফিজের সাথে যখন আমার প্রথম দেখা তখন আমি বাংলায় কথা বলেছি। বাসায় ফিরে আমি আমার বন্ধুকে জানালাম মুস্তাফিজের সাথে আমার বাংলায় কথা বলতে হবে। যোগাযোগ রক্ষার জন্য হলেও আমাকে কয়েকটি বাংলা শব্দ শিখতে হবে।'
তিনি বলেন, 'গুগল ট্রান্সলেট ও অন্যান্য উপায় অনুসরণের আগে আমি আমার বন্ধুর মাধ্যমেই বাংলা শিখেছি, মুস্তাফিজের সাথে যোগাযোগ চালিয়ে গেছি। আমার বন্ধু আমাকে কিছু কথা বলতে বলেছে, ওগুলো বললে মুস্তাফিজ কেবল হাসতো।'