চলতি জানুয়ারির শুরুতেই প্রথম শৈত্যপ্রবাহ হানা দিয়েছিল। ওইসময় শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গী হয়ে রীতিমতো ঘন কুয়াশার চাদর মুড়িয়ে জেঁকে বসে শীত। তবে এবার উত্তরাঞ্চলসহ সারাদেশেই দাপট চলছে বছরের দ্বিতীয় শৈত্যপ্রবাহের। তীব্র শীতে জবুথুবু অবস্থা সর্বত্রই।
এদিকে মাঝে ক’দিন তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও শৈত্যপ্রবাহের দুঃসংবাদ দেয় আবহাওয়া অধিদপ্তর। অবশ্য এবার কুয়াশার পারদ আরও বাড়ার পূর্বাভাস না থাকলেও সঙ্গী হতে চলেছে বৃষ্টি। তীব্র শীতের মধ্যেই বেশ কয়েকটি অঞ্চলে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ শনিবার ১৩ জানুয়ারি সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুরে, ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশাপাশি আজ রাজধানীতে সর্বনিম্ন ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দু’দিন পর থেকে কমবে শীতের তীব্রতা। তবে ১৭ থেকে ১৯ জানুয়ারি দেশের উত্তরাঞ্চলে হতে পারে বৃষ্টি। এতে ঘন কুয়াশার প্রভাব কিছুটা কেটে যাবে এবং তাপমাত্রা আবারও স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে সারাদেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দিনে কোথাও কোথাও ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসহ রংপুর বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শনিবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। তবে কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে দেশের কোথাও কোথাও দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
আগামীকাল রবিবার ১৪ জানুয়ারি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে এবং ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
এছাড়া আগামী সোমবারও (১৫ জানুয়ারি) একই অবস্থা বিরাজ করতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। তবে আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে পরের সপ্তাহের শুরুর দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে মাঝে ক’দিন তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও শৈত্যপ্রবাহের দুঃসংবাদ দেয় আবহাওয়া অধিদপ্তর। অবশ্য এবার কুয়াশার পারদ আরও বাড়ার পূর্বাভাস না থাকলেও সঙ্গী হতে চলেছে বৃষ্টি। তীব্র শীতের মধ্যেই বেশ কয়েকটি অঞ্চলে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ শনিবার ১৩ জানুয়ারি সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুরে, ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশাপাশি আজ রাজধানীতে সর্বনিম্ন ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দু’দিন পর থেকে কমবে শীতের তীব্রতা। তবে ১৭ থেকে ১৯ জানুয়ারি দেশের উত্তরাঞ্চলে হতে পারে বৃষ্টি। এতে ঘন কুয়াশার প্রভাব কিছুটা কেটে যাবে এবং তাপমাত্রা আবারও স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে সারাদেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দিনে কোথাও কোথাও ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসহ রংপুর বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শনিবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। তবে কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে দেশের কোথাও কোথাও দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
আগামীকাল রবিবার ১৪ জানুয়ারি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে এবং ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
এছাড়া আগামী সোমবারও (১৫ জানুয়ারি) একই অবস্থা বিরাজ করতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। তবে আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে পরের সপ্তাহের শুরুর দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।