আজ রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সিআইপি (শিল্প)-২০২১ সম্মাননা অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক মঞ্চে সাজানো কাগজের ফুলের সমালোচনা করে বলেছেন, ‘চাইলে দেশের কৃষকদের উৎপাদিত তাজা ফুল দিয়ে মঞ্চ সাজানো যেত।’
আজ সোমবার ২২ মে ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের কৃষকরা অনেক ভালো ফুল উৎপাদন করেন। তাদের উৎসাহিত করতে হবে। প্লাস্টিকের ফুল পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন টিউলিপ চাষ হচ্ছে। এ দেশের টিউলিপ কাশ্মীরের টিউলিপের থেকেও বেশি সুন্দর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে উৎপাদিত টিউলিপ দেখে অনেক খুশি হয়েছেন। এমনকি সম্প্রতি বেলজিয়ামের রানিকেও দেশে উৎপাদিত টিউলিপ উপহার দিয়ে অভ্যর্থনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কৃষিখাতের ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি আরও বলেন, ভিয়েতনামের মতো দেশের বর্তমান রিজার্ভ ২৫০ থেকে ৩০০ বিলিয়ন ডলার। এটা সম্ভব হয়েছে দেশটির কৃষিপণ্যের রফতানির ওপর জোর দিয়ে। ভিয়েতনাম প্রতিবছর ৪০ বিলিয়ন ডলার শুধু কৃষিপণ্যই রফতানি করে, যা আমাদের মোট রফতানির সমান।
কোরিয়া ও জাপানের উদাহরণ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, এসব দেশ কৃষি দিয়ে শুরু করে ধাপে ধাপে শিল্পের দিকে এগিয়ে গেছে। আমরাও তাদের অনুসরণ করে উন্নতির পথে হেঁটে চলছি। তিনি বলেন, ‘একটা সময় ছিল বাংলাদেশে কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসতো। এখন তারা কোথায় পৌঁছে গেছে, আর আমরা কোথায় আছি সেটি খেয়াল রাখতে হবে,’
আজ সোমবার ২২ মে ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের কৃষকরা অনেক ভালো ফুল উৎপাদন করেন। তাদের উৎসাহিত করতে হবে। প্লাস্টিকের ফুল পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন টিউলিপ চাষ হচ্ছে। এ দেশের টিউলিপ কাশ্মীরের টিউলিপের থেকেও বেশি সুন্দর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে উৎপাদিত টিউলিপ দেখে অনেক খুশি হয়েছেন। এমনকি সম্প্রতি বেলজিয়ামের রানিকেও দেশে উৎপাদিত টিউলিপ উপহার দিয়ে অভ্যর্থনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কৃষিখাতের ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি আরও বলেন, ভিয়েতনামের মতো দেশের বর্তমান রিজার্ভ ২৫০ থেকে ৩০০ বিলিয়ন ডলার। এটা সম্ভব হয়েছে দেশটির কৃষিপণ্যের রফতানির ওপর জোর দিয়ে। ভিয়েতনাম প্রতিবছর ৪০ বিলিয়ন ডলার শুধু কৃষিপণ্যই রফতানি করে, যা আমাদের মোট রফতানির সমান।
কোরিয়া ও জাপানের উদাহরণ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, এসব দেশ কৃষি দিয়ে শুরু করে ধাপে ধাপে শিল্পের দিকে এগিয়ে গেছে। আমরাও তাদের অনুসরণ করে উন্নতির পথে হেঁটে চলছি। তিনি বলেন, ‘একটা সময় ছিল বাংলাদেশে কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসতো। এখন তারা কোথায় পৌঁছে গেছে, আর আমরা কোথায় আছি সেটি খেয়াল রাখতে হবে,’