এবার নতুন শিক্ষাক্রমে প্রয়োজনে পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নতুন সরকারের শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। একই সঙ্গে আগের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন বলেও জানান।
গতকাল শুক্রবার ১২ জানুয়ারি রাজধানীর বনানীতে শিক্ষা বিষয়ক রিপোর্টারদের সংগঠন ‘এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব) নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে নতুন শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
একই মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে শিক্ষামন্ত্রী হয়েছেন তিনি। আর বিদায়ী মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে সমাজকল্যাণমন্ত্রী করা হয়েছে। আগের মন্ত্রিসভার সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে নতুন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা শিক্ষা পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পথচলার পরিকল্পনাগুলো করব।
এদিকে ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, আজকে কোনো চ্যালেঞ্জের কথা বলতে চাই না। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সরকার গঠন করেছেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষায় অনেক বিনিয়োগ করেছেন। শিক্ষায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং রূপান্তরের কাজ চলমান আছে। সেই চলমান কাজ আমরা এগিয়ে নিতে চাই। আজ চ্যালেঞ্জের কথা নয়, চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট জনগণ সৃষ্টির পথে আমরা হাঁটছি, সেই ট্রান্সফরমেটিভ কাজগুলোকে এগিয়ে নেওয়া।
শিক্ষায় অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপগুলো নেওয়া হবে বলে জানান নতুন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি কী পদক্ষেপ নেব সেটি মুখ্য বিষয় নয়, ভবিষ্যতে আমরা কী পদক্ষেপ নেব, সেটি মুখ্য বিষয়।
এদিকে ব্যারিস্টার নওফেল বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মূল্যায়ন পদ্ধতির চ্যালেঞ্জের কথা যদি বলেন, সেক্ষেত্রে বলবো- নতুন শিক্ষাক্রমে বেশকিছু সংযোজন আসছে, এগুলো আমরা দেখছি। এখানে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন করতে হবে। এছাড়া আরও বেশকিছু পরিবর্তন করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নতুন সরকারের নতুন দায়িত্ব দিয়েছেন। আগের অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে কাজ করব। কর্মসংস্থান সংশ্লিষ্ট যত দক্ষতা আছে, সেগুলো আমরা শিক্ষাক্রমে নিয়ে আসতে চাই। এতে করে আমাদের শিক্ষার্থীরা কর্মসংস্থানের বিষয়টি মাথায় রেখে নিজেদের শিক্ষা বিষয়ে পরিকল্পনা সাজাতে পারবে। মূলত কর্মসংস্থানের বিষয়টি মাথায় নিয়ে আমরা গোটা শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কাজ করতে চাই।
গতকাল শুক্রবার ১২ জানুয়ারি রাজধানীর বনানীতে শিক্ষা বিষয়ক রিপোর্টারদের সংগঠন ‘এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব) নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে নতুন শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
একই মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে শিক্ষামন্ত্রী হয়েছেন তিনি। আর বিদায়ী মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে সমাজকল্যাণমন্ত্রী করা হয়েছে। আগের মন্ত্রিসভার সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে নতুন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা শিক্ষা পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পথচলার পরিকল্পনাগুলো করব।
এদিকে ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, আজকে কোনো চ্যালেঞ্জের কথা বলতে চাই না। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সরকার গঠন করেছেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষায় অনেক বিনিয়োগ করেছেন। শিক্ষায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং রূপান্তরের কাজ চলমান আছে। সেই চলমান কাজ আমরা এগিয়ে নিতে চাই। আজ চ্যালেঞ্জের কথা নয়, চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট জনগণ সৃষ্টির পথে আমরা হাঁটছি, সেই ট্রান্সফরমেটিভ কাজগুলোকে এগিয়ে নেওয়া।
শিক্ষায় অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপগুলো নেওয়া হবে বলে জানান নতুন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি কী পদক্ষেপ নেব সেটি মুখ্য বিষয় নয়, ভবিষ্যতে আমরা কী পদক্ষেপ নেব, সেটি মুখ্য বিষয়।
এদিকে ব্যারিস্টার নওফেল বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মূল্যায়ন পদ্ধতির চ্যালেঞ্জের কথা যদি বলেন, সেক্ষেত্রে বলবো- নতুন শিক্ষাক্রমে বেশকিছু সংযোজন আসছে, এগুলো আমরা দেখছি। এখানে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন করতে হবে। এছাড়া আরও বেশকিছু পরিবর্তন করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নতুন সরকারের নতুন দায়িত্ব দিয়েছেন। আগের অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে কাজ করব। কর্মসংস্থান সংশ্লিষ্ট যত দক্ষতা আছে, সেগুলো আমরা শিক্ষাক্রমে নিয়ে আসতে চাই। এতে করে আমাদের শিক্ষার্থীরা কর্মসংস্থানের বিষয়টি মাথায় রেখে নিজেদের শিক্ষা বিষয়ে পরিকল্পনা সাজাতে পারবে। মূলত কর্মসংস্থানের বিষয়টি মাথায় নিয়ে আমরা গোটা শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কাজ করতে চাই।