নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্যের কারণে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ। তাই পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার এবং ব্যবসায়ীদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। এ ব্যাপারে সবার সঙ্গে কথা বলে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নবনিযুক্ত বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
নতুন এ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রোববার আমি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যাব। এরপর সবার সঙ্গে কথা বলে অগ্রাধিকার ঠিক করা হবে। ইনশাআল্লাহ একটা বিষয় নিশ্চিত করতে পারি, দ্রব্যমূল্যের কোনো সংকট থাকবে না। কেউ যেন কারসাজি করতে না পারে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকব।
শুক্রবার সকালে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে নতুন মন্ত্রী পরিষদের অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। কারণ, একটি কোম্পানি যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মধ্যদিয়ে কাজ করে, তখন তার কারসাজি করার কোনো সুযোগই থাকবে না। বিশেষ করে, তেল ও চিনির বড় বড় সরবরাহকারী হিসেবে যারা আছেন, তাদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারলে আমার মনে হয়, দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজন, এমন কিছু পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) হিসাবে ৫ বছরে কোনো কোনো পণ্যের দাম ৯ থেকে ৪শ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এ কারণে বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের নির্বাচনি ইশতেহারে ১১টি অগ্রাধিকার খাতের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণকে সবার আগে রাখা হয়েছে।
নতুন এ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রোববার আমি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যাব। এরপর সবার সঙ্গে কথা বলে অগ্রাধিকার ঠিক করা হবে। ইনশাআল্লাহ একটা বিষয় নিশ্চিত করতে পারি, দ্রব্যমূল্যের কোনো সংকট থাকবে না। কেউ যেন কারসাজি করতে না পারে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকব।
শুক্রবার সকালে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে নতুন মন্ত্রী পরিষদের অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। কারণ, একটি কোম্পানি যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মধ্যদিয়ে কাজ করে, তখন তার কারসাজি করার কোনো সুযোগই থাকবে না। বিশেষ করে, তেল ও চিনির বড় বড় সরবরাহকারী হিসেবে যারা আছেন, তাদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারলে আমার মনে হয়, দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজন, এমন কিছু পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) হিসাবে ৫ বছরে কোনো কোনো পণ্যের দাম ৯ থেকে ৪শ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এ কারণে বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের নির্বাচনি ইশতেহারে ১১টি অগ্রাধিকার খাতের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণকে সবার আগে রাখা হয়েছে।