বাংলাদেশে প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে ‘সর্ষের মধ্যে ভূত’। সমাধানের প্রক্রিয়ার মধ্যেই সমস্যার অবস্থান- এমনটা বোঝাতেই মূলত প্রবাদটি ব্যবহার করা হয়। প্রচলিত প্রবাদটির মতো অর্থগত সামঞ্জস্য, উদ্দেশ্য কিংবা বিধেয় এর ধার না ধারলে ‘সর্ষের মধ্যে পরী’ শিরোনাম দেয়া কথাটির ব্যাখ্যার সুযোগ থাকে!
এবার ‘সর্ষের মধ্যে পরী’- আদতে একটি অকার্যকর বাক্য! তবু কেন এমন অসামঞ্জস্য একটি বাক্য নিয়ে টানাটানি? তবে যারা ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা পরীমনিকে সমাজমাধ্যমে অনুসরণ করেন, তাদের কাছে কথাটির অল্প হলেও গুরুত্ব থাকতে পারে! অন্তত তাদের কাছে কথাটির আর ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই!
পরীমনির ফেসবুকে যারা ঢুঁ দিয়েছেন, তারা দেখেছেন হলুদ সর্ষের সাথে ঢাকাই সিনেমার নায়িকা পরীমনির একগুচ্ছ স্থিরচিত্র! যেন সরিষা ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ সবাই! ছবিগুলো পোস্টের ঘণ্টাখানেকের মধ্যে প্রায় সত্তর হাজার মানুষ রিয়েকশানও দিয়েছেন। সঙ্গে কয়েক হাজার মন্তব্য! প্রায় সব মন্তব্যই ইতিবাচক।
এদিকে বেশ কিছুদিন ধরে পরী আছেন তার নানাবাড়ি বরিশালে। সেখান থেকেই নানা সময়ে ব্যক্তিজীবনের নানা মুহূর্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতেও দেখা যাচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এই নায়িকা কয়েকটি স্থিরচিত্র শেয়ার করলেন অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে! সর্ষে ক্ষেতের মাঝখানে নেমে একই ধরনের শাড়িতে পরীর সঙ্গে ছবিতে দেখা যায় আরো কয়েকজন নারীকে! পরী জানিয়েছেন, বাকিরা তার কাজিন!
ঘণ্টা দেড়েকের পরিকল্পনায় কীভাবে সবার এক রঙা শাড়ি-ব্লাউজ যোগার করেছেন পরী, সেই অ্যাডভেঞ্চারের গল্পও পোস্টে শেয়ার করেছেন।ছবিগুলো পোস্ট করে পরী লিখেছেন, “এই ছবি গুলোর পিছনের গল্পটা অনেক অ্যাডভেঞ্চারাস ছিলো। গাড়িতে বাবুকে ঘুমে রেখে একটা আননোন মার্কেটে নাক মুখ চাদরে ঢেকে নেমে পরলাম শাড়ি খুঁজতে। পাই না পাই না ,পাই তো পছন্দ মতো হয় না, যাই হোক হলো। হতেই হতো আর কি!
এবার পালা শাড়ির ব্লাউজ! ওহ সেকি কাণ্ড! সেটাও ম্যানেজ করে ফেললাম শেষ মেষ। ওদিকে রোদ চলে যায় যায়। দুপুরের খাওয়া হয়নি তখনো। পেটে খিদে নিয়ে কি আর এমন সুন্দর মাঠে নেমে হিহি করা যায়। উড়ে এসে ঘরে ঢুকেই পেট ভরে হাঁসের মাংস দিয়ে ভাত খেলাম। তখন সূর্য গাছের নিচে! এর মধ্যে আমরা রেডি হয়ে মাঠে হিহি হাহা করতে করতে এতো সুন্দর কিছু মুহূর্ত ধরে রাখতে পারলাম।”
পরী লিখেন,“মোট কথা হলো ‘ও পরী আপু চলোনা সবাই এক রকম শাড়ি পরে সরিষার মাঠে ছবি তুলি!’ আর আমি এই মহাযজ্ঞটি ঘটিয়েছি দেড় ঘণ্টারও কম সময়ে। তোরা যখন আমার বয়সের হবি তখন আমার মতো করে তোদের ছোটদের সাথেও এমন সুন্দর কিছু মেমোরি জীবনে বাঁধাই করে রাখিস। এসব পাগলামি জীবনকে আনন্দে বাঁচায়!”
এবার ‘সর্ষের মধ্যে পরী’- আদতে একটি অকার্যকর বাক্য! তবু কেন এমন অসামঞ্জস্য একটি বাক্য নিয়ে টানাটানি? তবে যারা ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা পরীমনিকে সমাজমাধ্যমে অনুসরণ করেন, তাদের কাছে কথাটির অল্প হলেও গুরুত্ব থাকতে পারে! অন্তত তাদের কাছে কথাটির আর ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই!
পরীমনির ফেসবুকে যারা ঢুঁ দিয়েছেন, তারা দেখেছেন হলুদ সর্ষের সাথে ঢাকাই সিনেমার নায়িকা পরীমনির একগুচ্ছ স্থিরচিত্র! যেন সরিষা ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ সবাই! ছবিগুলো পোস্টের ঘণ্টাখানেকের মধ্যে প্রায় সত্তর হাজার মানুষ রিয়েকশানও দিয়েছেন। সঙ্গে কয়েক হাজার মন্তব্য! প্রায় সব মন্তব্যই ইতিবাচক।
এদিকে বেশ কিছুদিন ধরে পরী আছেন তার নানাবাড়ি বরিশালে। সেখান থেকেই নানা সময়ে ব্যক্তিজীবনের নানা মুহূর্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতেও দেখা যাচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এই নায়িকা কয়েকটি স্থিরচিত্র শেয়ার করলেন অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে! সর্ষে ক্ষেতের মাঝখানে নেমে একই ধরনের শাড়িতে পরীর সঙ্গে ছবিতে দেখা যায় আরো কয়েকজন নারীকে! পরী জানিয়েছেন, বাকিরা তার কাজিন!
ঘণ্টা দেড়েকের পরিকল্পনায় কীভাবে সবার এক রঙা শাড়ি-ব্লাউজ যোগার করেছেন পরী, সেই অ্যাডভেঞ্চারের গল্পও পোস্টে শেয়ার করেছেন।ছবিগুলো পোস্ট করে পরী লিখেছেন, “এই ছবি গুলোর পিছনের গল্পটা অনেক অ্যাডভেঞ্চারাস ছিলো। গাড়িতে বাবুকে ঘুমে রেখে একটা আননোন মার্কেটে নাক মুখ চাদরে ঢেকে নেমে পরলাম শাড়ি খুঁজতে। পাই না পাই না ,পাই তো পছন্দ মতো হয় না, যাই হোক হলো। হতেই হতো আর কি!
এবার পালা শাড়ির ব্লাউজ! ওহ সেকি কাণ্ড! সেটাও ম্যানেজ করে ফেললাম শেষ মেষ। ওদিকে রোদ চলে যায় যায়। দুপুরের খাওয়া হয়নি তখনো। পেটে খিদে নিয়ে কি আর এমন সুন্দর মাঠে নেমে হিহি করা যায়। উড়ে এসে ঘরে ঢুকেই পেট ভরে হাঁসের মাংস দিয়ে ভাত খেলাম। তখন সূর্য গাছের নিচে! এর মধ্যে আমরা রেডি হয়ে মাঠে হিহি হাহা করতে করতে এতো সুন্দর কিছু মুহূর্ত ধরে রাখতে পারলাম।”
পরী লিখেন,“মোট কথা হলো ‘ও পরী আপু চলোনা সবাই এক রকম শাড়ি পরে সরিষার মাঠে ছবি তুলি!’ আর আমি এই মহাযজ্ঞটি ঘটিয়েছি দেড় ঘণ্টারও কম সময়ে। তোরা যখন আমার বয়সের হবি তখন আমার মতো করে তোদের ছোটদের সাথেও এমন সুন্দর কিছু মেমোরি জীবনে বাঁধাই করে রাখিস। এসব পাগলামি জীবনকে আনন্দে বাঁচায়!”