দেশের আলোচিত-সমালোচিত মডেল ও অভিনেত্রী সানাই মাহবুব। শোবিজকে বিদায় জানিয়ে ধর্ম-কর্মে মনোযোগী হয়েছেন। অনেকটা গোপনেই আবু সালেহ মুসা নামে এক ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। আপাতত সুখে সংসার করছেন।
তবে সেই সুখের সংসারে বাজছে এখন বিচ্ছেদের সুর। আজ সোমবার ২২ মে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়ার পর থেকেই সেই গুঞ্জন আরও পোক্ত হয়। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে মুখ খুলেন বিচ্ছেদের বিষয়ে।
এ বিষয়ে সানাই বলেন, আমাদের আর একসঙ্গে থাকা হচ্ছে না। গলায় কাঁটা নিয়ে কতদিন থাকা যায়। অনেক চেষ্টা করেছি সংসারটা যেন না ভাঙে। একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে দু’জনের চেষ্টা থাকা লাগে। কিন্তু ওর মাঝে সেটা দেখি না।’
তিনি আরও বলেন, কারণ, আমার শাশুড়ির জন্যই আমাদের সংসারটা ভাঙনের পথে। প্রতিনিয়তই শাশুড়ি আমাকে নিয়ে সমস্যা তৈরি করছে। এ নিয়ে স্বামীকে বললেও সে চুপচাপ থাকে। জুন মাসের মাসের ৭ তারিখ কোর্টের মাধ্যমে আমাদের আনুষ্ঠানিক ছাড়াছাড়ি হয়ে যাবে।
এদিকে সানাইয়ের অধিকাংশ কাজই সমালোচিত। একটা সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খোলামেলা বিচরণ ছিল তার। অশ্লীলতার অভিযোগে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ইউনিটের সাইবার নিরাপত্তা ও অপরাধ দমন বিভাগে হাজিরাও দিয়েছিলেন। সে সময় মুচলেকায় সই করে ছাড়া পান।
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের এক মন্ত্রীকে বিয়ে করছেন বলে আলোচনায় আসেন তিনি। যদিও পরে শোনা যায়, মন্ত্রী নয় এমপিকে বিয়ে করছেন। পরবর্তীতে অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন সানাই। তারপর থেকেই আর আলোচনায় নেই তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সচল থাকলেও আগের মতো খোলামেলাভাবে আর দেখা যায় না তাকে।
তবে সেই সুখের সংসারে বাজছে এখন বিচ্ছেদের সুর। আজ সোমবার ২২ মে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়ার পর থেকেই সেই গুঞ্জন আরও পোক্ত হয়। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে মুখ খুলেন বিচ্ছেদের বিষয়ে।
এ বিষয়ে সানাই বলেন, আমাদের আর একসঙ্গে থাকা হচ্ছে না। গলায় কাঁটা নিয়ে কতদিন থাকা যায়। অনেক চেষ্টা করেছি সংসারটা যেন না ভাঙে। একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে দু’জনের চেষ্টা থাকা লাগে। কিন্তু ওর মাঝে সেটা দেখি না।’
তিনি আরও বলেন, কারণ, আমার শাশুড়ির জন্যই আমাদের সংসারটা ভাঙনের পথে। প্রতিনিয়তই শাশুড়ি আমাকে নিয়ে সমস্যা তৈরি করছে। এ নিয়ে স্বামীকে বললেও সে চুপচাপ থাকে। জুন মাসের মাসের ৭ তারিখ কোর্টের মাধ্যমে আমাদের আনুষ্ঠানিক ছাড়াছাড়ি হয়ে যাবে।
এদিকে সানাইয়ের অধিকাংশ কাজই সমালোচিত। একটা সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খোলামেলা বিচরণ ছিল তার। অশ্লীলতার অভিযোগে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ইউনিটের সাইবার নিরাপত্তা ও অপরাধ দমন বিভাগে হাজিরাও দিয়েছিলেন। সে সময় মুচলেকায় সই করে ছাড়া পান।
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের এক মন্ত্রীকে বিয়ে করছেন বলে আলোচনায় আসেন তিনি। যদিও পরে শোনা যায়, মন্ত্রী নয় এমপিকে বিয়ে করছেন। পরবর্তীতে অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন সানাই। তারপর থেকেই আর আলোচনায় নেই তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সচল থাকলেও আগের মতো খোলামেলাভাবে আর দেখা যায় না তাকে।