যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে সম্প্রতি ‘মিডিয়া প্রিভিউ ইভেন্ট ২০২৪’ এর আয়োজন করেছে বিশ্বব্যাপী দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জনকারী স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। অনুষ্ঠানে রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজে একটি ফ্ল্যাগশিপ পেরিস্কোপ টেলিফটো লেন্স যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ইভেন্টে পেরিস্কোপ টেলিফটো প্রযুক্তি এবং বিলাসবহুল ঘড়ির ডিজাইনের ফিচার সমৃদ্ধ রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটি অংশগ্রহণকারীদের দেখার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। চলতি বছর থেকে রিব্র্যান্ডিংয়ের ঘোষণার পর রিয়েলমি প্রথম স্মার্টফোন হিসেবে বাজারে আনলো রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটি।
রিয়েলমি’র প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও স্কাইলি সম্প্রতি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে রিয়েলমি প্রেমীদের জন্য একটি খোলা চিঠি লেখেন। এ চিঠিতে তিনি ২০২৪ সালকে রিব্র্যান্ডিংয়ের বছর হিসেবে ঘোষণা করেন। এজন্য ‘মেক ইট রিয়েল’ শীর্ষক একটি নতুন স্লোগানও ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি নিজেকে এমন একটি টেক ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চলেছে যা তরুণ ব্যবহারকারীদের টেক চাহিদা আরও ভালোভাবে উপলব্ধি করার পাশাপাশি তা পূরণেও কাজ করবে। নতুন ব্র্যান্ড পজিশনিং এর মাধ্যমে, রিয়েলমির এ নম্বর সিরিজ নেক্সট-জেন ইমেজিং এর ভবিষ্যত হিসেবে নিজের অবস্থান আরও পাকাপোক্ত করবে। রিব্র্যান্ডিং এর পর রিয়েলমি’র আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের প্রাথমিক উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে এই মিডিয়া ইভেন্টকে।
রিয়েলমি’র করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ৩ গুণ বাতারও বেশি টেলিফটো লেন্স পছন্দ করে, যা মূলত ফ্ল্যাগশিপ ফোনেই ব্যবহার করা হয়। তাই তরুণ প্রজন্মের পছন্দের কথা বিবেচনা করে, রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটিতে একটি ফ্ল্যাগশিপ-এক্সক্লুসিভ পেরিস্কোপ টেলিফটো প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়েছে।
রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটি রাতে ছবি তোলার সময় আশেপাশের উজ্জ্বলতা কমিয়ে সাবজেক্টকে আরও স্পষ্ট করে তোলে। স্বাভাবিক ছবি তোলার জন্য ৭১ এমএম গোল্ডেন ফোকাল লেংথের পাশাপাশি এতে রয়েছে একটি ৩ গুণ পোট্টেট মোড। ডিভাইসটিতে আরও রয়েছে অসাধারণ টেলিফটো সক্ষমতা, যা গ্রাহককে দিবে ১২০ গুণ পর্যন্ত ডিজিটাল জুমের অনন্য অভিজ্ঞতা।
স্মার্টফোনের বৃহত্তম পেরিস্কোপ টেলিফটো সেন্সর রয়েছে রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটিতে। ওভি৬৪বি ফ্ল্যাগশিপ সেন্সর সমৃদ্ধ এই স্মার্টফোন ডিভাইসটি প্রতিযোগী ব্র্যান্ডগুলোকে পেছনে ফেলে অন্যান্য শীর্ষ-স্তরের ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনের সঙ্গে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। আইফোন ১৫ প্রো- এর টেলিফটো সেন্সরের চাইতে দ্বিগুণ বড় এ ডিভাইসের আধা ইঞ্চি সাইজের টেলিফটো সেন্সরটি। এজন্য ডিভাইসটির বড় অ্যাপার চার ও লাইট ইনটেককে ধন্যবাদ দিতেই হয়। কেননা রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজের টেলিফটো লেন্সটির আলো-সংবেদনশীলতা আইফোন ১৫ প্রো- এর তুলনায় প্রায় ৩ গুণ বেশি।
রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজের মূল ক্যামেরায় ব্যবহার করা হয়েছে সনি আইএমএক্স৮৯০ ওআইএস ফিচার, যা রাতের ফটোগ্রাফির আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এই ক্যামেরায় রয়েছে একটি ১/১.৫৬ ইঞ্চিরবৃহৎ সেন্সর, একটি ২৪ এমএম এর সমপরিমাণ ফোকাল লেংথ, এবং একটি বিস্তৃত এফ/১.৮ অ্যাপারচার। ফলে রাতে ফটোগ্রাফির জন্য একটি আদর্শ পছন্দ হতে পারে এ ডিভাইস। এর ওআইএস ফিচারটি দারুণ ভিডিও রেকর্ডিংয়ের পাশাপাশি সফলভাবে অনিন্দ্য সুন্দর ছবি তোলার হারও বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও, রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজে রয়েছে একটি পেরিস্কোপ টেলিফটো ও আল্ট্রা ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা। এতে আছে ০.৬ গুণ, ১ গুণ, ২ গুণ, ৩ গুণ ও ৬ গুণ লসলেস জুমের সুবিধা, যার মাধ্যমে ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসের তুলনায় একটি ফুল-ফোকাল-লেংথ লসলেস জুম ফটোগ্রাফির এক্সপেরিয়েন্স পাবেন রিয়েলমি প্রেমীরা।
কোয়ালকমের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে, মাস্টারশট অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এর ইমেজ প্রসেসিং বৃদ্ধি করেছে রিয়েলমি। এ সেগমেন্টে রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজই প্রথম ও একমাত্র স্মার্টফোন, যেটি টপ ক্ল্যারিটি, ডায়নামিক রেঞ্জ এবং সিনেমাটিক পোট্টেটে রিয়েলিজম নিশ্চিত করার মাধ্যমে আরএডব্লিউ ডোমেইন প্রসেস করে।
তরুণ স্মার্টফোন গ্রাহকদের অত্যাধুনিক ইমেজিং এক্সপেরিয়েন্স এবং পণ্যের ক্ষেত্রে বিশ্বাসযোগ্যতা প্রদান করে রিয়েলমি’র এ নম্বর সিরিজ। আন্তর্জাতিক বিলাসবহুল ঘড়ি ডিজাইন মাস্টার অলিভিয়ারসাভেও- এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে, রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটিকে একটি নান্দনিক রূপ দিয়েছে স্মার্টফোন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি। ডিভাইসের এ অনন্য ডিজাইন করতে অনুপ্রেরণা নেওয়া হয়েছে প্রাচীনকালে ব্যবহৃত ঘড়ি থেকে এবং এর শৈল্পিক নকশায় ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত প্রযুক্তির অনন্য সব ফিচার।
রিয়েলমি’র প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও স্কাইলি সম্প্রতি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে রিয়েলমি প্রেমীদের জন্য একটি খোলা চিঠি লেখেন। এ চিঠিতে তিনি ২০২৪ সালকে রিব্র্যান্ডিংয়ের বছর হিসেবে ঘোষণা করেন। এজন্য ‘মেক ইট রিয়েল’ শীর্ষক একটি নতুন স্লোগানও ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি নিজেকে এমন একটি টেক ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চলেছে যা তরুণ ব্যবহারকারীদের টেক চাহিদা আরও ভালোভাবে উপলব্ধি করার পাশাপাশি তা পূরণেও কাজ করবে। নতুন ব্র্যান্ড পজিশনিং এর মাধ্যমে, রিয়েলমির এ নম্বর সিরিজ নেক্সট-জেন ইমেজিং এর ভবিষ্যত হিসেবে নিজের অবস্থান আরও পাকাপোক্ত করবে। রিব্র্যান্ডিং এর পর রিয়েলমি’র আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের প্রাথমিক উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে এই মিডিয়া ইভেন্টকে।
রিয়েলমি’র করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ৩ গুণ বাতারও বেশি টেলিফটো লেন্স পছন্দ করে, যা মূলত ফ্ল্যাগশিপ ফোনেই ব্যবহার করা হয়। তাই তরুণ প্রজন্মের পছন্দের কথা বিবেচনা করে, রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটিতে একটি ফ্ল্যাগশিপ-এক্সক্লুসিভ পেরিস্কোপ টেলিফটো প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়েছে।
রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটি রাতে ছবি তোলার সময় আশেপাশের উজ্জ্বলতা কমিয়ে সাবজেক্টকে আরও স্পষ্ট করে তোলে। স্বাভাবিক ছবি তোলার জন্য ৭১ এমএম গোল্ডেন ফোকাল লেংথের পাশাপাশি এতে রয়েছে একটি ৩ গুণ পোট্টেট মোড। ডিভাইসটিতে আরও রয়েছে অসাধারণ টেলিফটো সক্ষমতা, যা গ্রাহককে দিবে ১২০ গুণ পর্যন্ত ডিজিটাল জুমের অনন্য অভিজ্ঞতা।
স্মার্টফোনের বৃহত্তম পেরিস্কোপ টেলিফটো সেন্সর রয়েছে রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটিতে। ওভি৬৪বি ফ্ল্যাগশিপ সেন্সর সমৃদ্ধ এই স্মার্টফোন ডিভাইসটি প্রতিযোগী ব্র্যান্ডগুলোকে পেছনে ফেলে অন্যান্য শীর্ষ-স্তরের ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনের সঙ্গে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। আইফোন ১৫ প্রো- এর টেলিফটো সেন্সরের চাইতে দ্বিগুণ বড় এ ডিভাইসের আধা ইঞ্চি সাইজের টেলিফটো সেন্সরটি। এজন্য ডিভাইসটির বড় অ্যাপার চার ও লাইট ইনটেককে ধন্যবাদ দিতেই হয়। কেননা রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজের টেলিফটো লেন্সটির আলো-সংবেদনশীলতা আইফোন ১৫ প্রো- এর তুলনায় প্রায় ৩ গুণ বেশি।
রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজের মূল ক্যামেরায় ব্যবহার করা হয়েছে সনি আইএমএক্স৮৯০ ওআইএস ফিচার, যা রাতের ফটোগ্রাফির আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এই ক্যামেরায় রয়েছে একটি ১/১.৫৬ ইঞ্চিরবৃহৎ সেন্সর, একটি ২৪ এমএম এর সমপরিমাণ ফোকাল লেংথ, এবং একটি বিস্তৃত এফ/১.৮ অ্যাপারচার। ফলে রাতে ফটোগ্রাফির জন্য একটি আদর্শ পছন্দ হতে পারে এ ডিভাইস। এর ওআইএস ফিচারটি দারুণ ভিডিও রেকর্ডিংয়ের পাশাপাশি সফলভাবে অনিন্দ্য সুন্দর ছবি তোলার হারও বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও, রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজে রয়েছে একটি পেরিস্কোপ টেলিফটো ও আল্ট্রা ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা। এতে আছে ০.৬ গুণ, ১ গুণ, ২ গুণ, ৩ গুণ ও ৬ গুণ লসলেস জুমের সুবিধা, যার মাধ্যমে ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসের তুলনায় একটি ফুল-ফোকাল-লেংথ লসলেস জুম ফটোগ্রাফির এক্সপেরিয়েন্স পাবেন রিয়েলমি প্রেমীরা।
কোয়ালকমের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে, মাস্টারশট অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এর ইমেজ প্রসেসিং বৃদ্ধি করেছে রিয়েলমি। এ সেগমেন্টে রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজই প্রথম ও একমাত্র স্মার্টফোন, যেটি টপ ক্ল্যারিটি, ডায়নামিক রেঞ্জ এবং সিনেমাটিক পোট্টেটে রিয়েলিজম নিশ্চিত করার মাধ্যমে আরএডব্লিউ ডোমেইন প্রসেস করে।
তরুণ স্মার্টফোন গ্রাহকদের অত্যাধুনিক ইমেজিং এক্সপেরিয়েন্স এবং পণ্যের ক্ষেত্রে বিশ্বাসযোগ্যতা প্রদান করে রিয়েলমি’র এ নম্বর সিরিজ। আন্তর্জাতিক বিলাসবহুল ঘড়ি ডিজাইন মাস্টার অলিভিয়ারসাভেও- এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে, রিয়েলমি ১২ প্রো সিরিজটিকে একটি নান্দনিক রূপ দিয়েছে স্মার্টফোন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি। ডিভাইসের এ অনন্য ডিজাইন করতে অনুপ্রেরণা নেওয়া হয়েছে প্রাচীনকালে ব্যবহৃত ঘড়ি থেকে এবং এর শৈল্পিক নকশায় ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত প্রযুক্তির অনন্য সব ফিচার।