রাজধানীর রমনা মডেল ও পল্টন থানার পৃথক ৯টি মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। বুধবার (১০ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন শুনানি শেষে ১০ হাজার টাকা মুচচেকায় এ জামিন মঞ্জুর করেন।
তবে পল্টন ও রমনা থানার নাশকতার দুই মামলায় কারাগারে থাকায় এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না ফখরুল।
এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর ফখরুলের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। এরপর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরীর আদালত জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য ৯ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন। এরপর গতকাল মঙ্গলবার মির্জা ফখরুলের উপস্থিতিতে নয় মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখান আদালত। একইসঙ্গে জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য ১০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা হয়। এর মধ্যে পল্টন থানার আট মামলা ও রমনা মডেল থানার তিন মামলা রয়েছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় গত ২৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে এ মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদাল জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরবর্তীতে গত ১৮ ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর জামিন নামঞ্জুর করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে কারাগারে পাঠানো হয়
তবে পল্টন ও রমনা থানার নাশকতার দুই মামলায় কারাগারে থাকায় এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না ফখরুল।
এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর ফখরুলের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। এরপর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরীর আদালত জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য ৯ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন। এরপর গতকাল মঙ্গলবার মির্জা ফখরুলের উপস্থিতিতে নয় মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখান আদালত। একইসঙ্গে জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য ১০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা হয়। এর মধ্যে পল্টন থানার আট মামলা ও রমনা মডেল থানার তিন মামলা রয়েছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় গত ২৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে এ মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদাল জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরবর্তীতে গত ১৮ ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর জামিন নামঞ্জুর করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে কারাগারে পাঠানো হয়