আগমনী কার্ডে ‘বাংলাদেশ’ বানান ভুল। আর তাতে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়েছে জাতীয় দলের এক সময়ের নিয়মিত মুখ ইমরুল কায়েসকে। বুধবার (১০ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেই এই তথ্য জানান কায়েস। জানা যায়, হংকং থেকে বাংলাদেশে ফেরার পথে আগমনী কার্ডে ‘বাংলাদেশ’ বানান ভুল দেখে হাস্যরস করে ওই ফ্লাইটে থাকা ইমরুল কায়েসের কিছু বিদেশি বন্ধু। দেশের মান রক্ষার্থে বিদেশি সেই বন্ধুদের কোনোভাবে বুঝ দেয়ার চেষ্টা করেন কায়েস। দেশের সম্মানরক্ষার্থে এই ব্যাপারগুলোতে আরও সচেতন হওয়া জরুরি বলেও মনে করেন এই ক্রিকেটার।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে কায়েস লেখেন, মানুষ মাত্রই ভুল করতে পারে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু ভুল থাকে যেগুলো খুব সহজে মেনে নেয়াটা খুবই কঠিন। গতকালকে আমি যখন হংকং থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইটে আসছিলাম আমি বাংলাদেশের এরাইবাল কার্ড এ দেখলাম যে বাংলাদেশের নামটি স্পেলিং মিস্টেক করা আছে। এটা দেখার পরে আমার কিছু বিদেশি বন্ধু ছিল একই ফ্লাইটে ওরা আমাকে প্রথমে জিনিসটা দেখায়। এরপর আমাকে বলে যে, তোমাদের দেশে কি হয়। এটা নিয়ে ওরা একটু হাসাহাসি করছিলো।
নিজের সেই পোস্টে কায়েস আরও লেখেন, আমি ওদেরকে কোনরকম বুঝাইছি যে, এটা প্রিন্টিং মিস্টেক হতে পারে। আমার কাছে প্রশ্ন হলো যারা এই দায়িত্বে আছেন তারা কি একটিবারের জন্য এটা দেখেন নাই। এত বড় মিস্টেকের জন্য আমাদের দেশের কত বড় সম্মান বাইরের মানুষের কাছে নষ্ট হয় এবং আমাদের কত খারাপভাবে ওরা চিন্তা করে। আমার মনে হয় এগুলো আমাদের এখন দেখার সময় আসছে এবং আমাদের এটা নিয়ে সবার চিন্তার একটা বিষয়।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে কায়েস লেখেন, মানুষ মাত্রই ভুল করতে পারে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু ভুল থাকে যেগুলো খুব সহজে মেনে নেয়াটা খুবই কঠিন। গতকালকে আমি যখন হংকং থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইটে আসছিলাম আমি বাংলাদেশের এরাইবাল কার্ড এ দেখলাম যে বাংলাদেশের নামটি স্পেলিং মিস্টেক করা আছে। এটা দেখার পরে আমার কিছু বিদেশি বন্ধু ছিল একই ফ্লাইটে ওরা আমাকে প্রথমে জিনিসটা দেখায়। এরপর আমাকে বলে যে, তোমাদের দেশে কি হয়। এটা নিয়ে ওরা একটু হাসাহাসি করছিলো।
নিজের সেই পোস্টে কায়েস আরও লেখেন, আমি ওদেরকে কোনরকম বুঝাইছি যে, এটা প্রিন্টিং মিস্টেক হতে পারে। আমার কাছে প্রশ্ন হলো যারা এই দায়িত্বে আছেন তারা কি একটিবারের জন্য এটা দেখেন নাই। এত বড় মিস্টেকের জন্য আমাদের দেশের কত বড় সম্মান বাইরের মানুষের কাছে নষ্ট হয় এবং আমাদের কত খারাপভাবে ওরা চিন্তা করে। আমার মনে হয় এগুলো আমাদের এখন দেখার সময় আসছে এবং আমাদের এটা নিয়ে সবার চিন্তার একটা বিষয়।