আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৬টি আসনে নির্বাচন করে জাতীয় পার্টি (জাপা)। তবে এই নির্বাচনে দলটির ভরাডুবি হয়েছে। জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের সাংগঠনিক দুর্বলতা, অদক্ষতা ও রাজনৈতিক অদূরদর্শিতাই নির্বাচনে ভরাডুবির প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জিএম কাদের ও দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর পদত্যাগ দাবি করেছেন নেতাকর্মীরা।
বুধবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে জাপার বনানী কার্যালয়ে তাঁরা এই বিক্ষোভ করেন বলে দলটির অতিরিক্ত মহাসচিব সাহিদুর রহমান টেপা গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টির যিনি চেয়ারম্যান ছিলেন, তার সঙ্গে প্রার্থী মনোনয়ন প্রশ্নে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ায় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ নির্বাচন থেকে বিরত ছিলেন। কিন্তু তিনি পার্টির মধ্যে বিভক্তি করতে দেননি। অথচ পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের গত ৪ বছরে তাঁর সাংগঠনিক দুর্বলতা, রাজনৈতিক অদুরদর্শির্তা এবং অদক্ষতার কারণে জাতীয় পার্টিকে ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছেন। তারই প্রতিফলন ঘটেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।
এতে আরো বলা হয়, সরকারের কাছে ধর্ণা দিয়ে ২৬টি আসনে সমঝোতা করে সেখানেও ভরাডুবি হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম, জাতীয় পার্টিকে এতটা বিপর্যয়ের মধ্যে ফেলে দেওয়া এবং নির্বাচনে ভরাডুবির দায়িত্ব নিয়ে পার্টির চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু পদত্যাগ করে তাঁদের সম্মান রক্ষা করবেন। কিন্তু সে বোধদয়ও তাঁদের হয়নি। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
বুধবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে জাপার বনানী কার্যালয়ে তাঁরা এই বিক্ষোভ করেন বলে দলটির অতিরিক্ত মহাসচিব সাহিদুর রহমান টেপা গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টির যিনি চেয়ারম্যান ছিলেন, তার সঙ্গে প্রার্থী মনোনয়ন প্রশ্নে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ায় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ নির্বাচন থেকে বিরত ছিলেন। কিন্তু তিনি পার্টির মধ্যে বিভক্তি করতে দেননি। অথচ পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের গত ৪ বছরে তাঁর সাংগঠনিক দুর্বলতা, রাজনৈতিক অদুরদর্শির্তা এবং অদক্ষতার কারণে জাতীয় পার্টিকে ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছেন। তারই প্রতিফলন ঘটেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।
এতে আরো বলা হয়, সরকারের কাছে ধর্ণা দিয়ে ২৬টি আসনে সমঝোতা করে সেখানেও ভরাডুবি হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম, জাতীয় পার্টিকে এতটা বিপর্যয়ের মধ্যে ফেলে দেওয়া এবং নির্বাচনে ভরাডুবির দায়িত্ব নিয়ে পার্টির চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু পদত্যাগ করে তাঁদের সম্মান রক্ষা করবেন। কিন্তু সে বোধদয়ও তাঁদের হয়নি। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে।