এবার শীত থেকে বাঁচতে ঘরে কয়লা পুড়িয়েছিল এক পরিবার। সেই কয়লার ধোঁয়ায় শ্বাসরোধ হয়ে ওই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের আমরোহা জেলায়। এ ঘটনায় অসুস্থ আরও দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশের ভাষ্য, শীত থেকে বাঁচতে জ্বলন্ত কাঠকয়লা রাখার ধাতুপাত্রে কয়লা পুড়িয়ে গত সোমবার ঘুমাতে যায় ওই পরিবারের সাতজন। গত মঙ্গলবার ৯ জানুয়ারি সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা বাড়ি থেকে বের না হওয়ায় প্রতিবেশীদের সন্দেহ হয়।
পরে দরজা ভেঙে দেখা যায়, ওই পরিবারের পাঁচ সদস্য মারা গেছে। বাকি দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে,অক্সিজেনের অভাবে তাদের মৃত্যু হতে পারে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই দুর্ঘটনায় রাহিজুদ্দিন নামের তিন শিশু ও তাঁর আত্মীয়ের দুই শিশু প্রাণ হারায়। আর তাঁর স্ত্রী ও ভাইয়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা কুনওয়ার অনুপম সিং জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
ভারতের বিভিন্ন স্থানে শীত থেকে বাঁচতে ঘরে অঙ্গিথি ( জ্বলন্ত কাঠকয়লা রাখার ধাতুপাত্র) ব্যবহার করা হয়ে। এতে কয়লা পোড়ানোর কারণে কার্বন ডাই অক্সাইড বা কার্বন মনোঅক্সাইডের মতো গ্যাস তৈরি হয়। এসময় বাইরে থেকে ঘরের মধ্যে বাতাস না ঢুকলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে।
পুলিশের ভাষ্য, শীত থেকে বাঁচতে জ্বলন্ত কাঠকয়লা রাখার ধাতুপাত্রে কয়লা পুড়িয়ে গত সোমবার ঘুমাতে যায় ওই পরিবারের সাতজন। গত মঙ্গলবার ৯ জানুয়ারি সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা বাড়ি থেকে বের না হওয়ায় প্রতিবেশীদের সন্দেহ হয়।
পরে দরজা ভেঙে দেখা যায়, ওই পরিবারের পাঁচ সদস্য মারা গেছে। বাকি দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে,অক্সিজেনের অভাবে তাদের মৃত্যু হতে পারে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই দুর্ঘটনায় রাহিজুদ্দিন নামের তিন শিশু ও তাঁর আত্মীয়ের দুই শিশু প্রাণ হারায়। আর তাঁর স্ত্রী ও ভাইয়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা কুনওয়ার অনুপম সিং জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
ভারতের বিভিন্ন স্থানে শীত থেকে বাঁচতে ঘরে অঙ্গিথি ( জ্বলন্ত কাঠকয়লা রাখার ধাতুপাত্র) ব্যবহার করা হয়ে। এতে কয়লা পোড়ানোর কারণে কার্বন ডাই অক্সাইড বা কার্বন মনোঅক্সাইডের মতো গ্যাস তৈরি হয়। এসময় বাইরে থেকে ঘরের মধ্যে বাতাস না ঢুকলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে।