এখন ভারত থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। এই সুযোগে দেশে অস্থির হয়ে উঠছে পেঁয়াজের বাজার। পণ্যটির দাম নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রতিবেশী দেশ থেকে আবারও পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির কথা ভাবছে সরকার। এতে যেকোনও সময় দিনাজপুরের হিলিসহ অন্যান্য বন্দর দিয়ে দেশে ঢুকতে পারে পণ্যটি। পাশাপাশি বাংলাদেশে রফতানির আশায় ভারতেও ৩০টি পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক দাঁড়িয়ে রয়েছে।
এদিকে ভারতের হিলি এক্সপোর্টার্স অ্যান্ড ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য খোকন সরকার বলেন, আগামী দুয়েকদিনের মধ্যে পেঁয়াজের আইপি (আমদানি অনুমতি) হয়ে যাবে- এমন কথা শোনা যাচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় রফতানিকারকরা বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানির জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছেন। এখন শুধুমাত্র অনুমতির প্রয়োজন। ইতোমধ্যেই আমাদের পার্কিংয়ে পেঁয়াজ বোঝাই কিছু ট্রাক চলে এসেছে। যেদিন আইপি হবে তারপরই বাংলাদেশে ঢুকবে।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক তোজাম্মেল হক বলেন, দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম ঠিক রাখতে পণ্যটি আমদানির অনুমতি বন্ধ করে দেয় সরকার। এতে করে ১৬ই মার্চ থেকে হিলিসহ দেশের সব বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। সরকার আমদানি অনুমতি দেওয়ার কথা ভাবছে। ইতোমধ্যেই বন্দরের কয়েকজন আমদানিকারক কয়েক হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরে আবেদন করেছেন। অনুমতি দিলেই দ্রুত ব্যাংক থেকে পেঁয়াজের এলসি খুলে পেঁয়াজ আনা হবে। এতে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে। বর্তমানে ভারতের বাজারে পেঁয়াজের যে দাম রয়েছে তাতে করে পরিবহনসহ অন্যান্য মিলিয়ে খরচ ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে দাম থাকতে পারে।
তিনি আরও বলেন, জানতে পেরেছি, এ পর্যন্ত ৩০টির মতো পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক ভারতের অভ্যন্তরে পার্কিংয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সবমিলিয়ে প্রায় এক হাজার টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে রফতানির অপেক্ষায় আছে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী ইউসুফ আলী বলেন, এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট দফতর থেকে পেঁয়াজ আমদানির কোনও অনুমতিপত্র ইস্যু করা হয়নি বা ওয়েবসাইটে কোনও তথ্য আপডেট করা হয়নি। পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া মাত্র সেই তথ্য আমাদের সার্ভারে দেখা যাবে। এর পরই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে।
এদিকে ভারতের হিলি এক্সপোর্টার্স অ্যান্ড ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য খোকন সরকার বলেন, আগামী দুয়েকদিনের মধ্যে পেঁয়াজের আইপি (আমদানি অনুমতি) হয়ে যাবে- এমন কথা শোনা যাচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় রফতানিকারকরা বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানির জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছেন। এখন শুধুমাত্র অনুমতির প্রয়োজন। ইতোমধ্যেই আমাদের পার্কিংয়ে পেঁয়াজ বোঝাই কিছু ট্রাক চলে এসেছে। যেদিন আইপি হবে তারপরই বাংলাদেশে ঢুকবে।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক তোজাম্মেল হক বলেন, দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম ঠিক রাখতে পণ্যটি আমদানির অনুমতি বন্ধ করে দেয় সরকার। এতে করে ১৬ই মার্চ থেকে হিলিসহ দেশের সব বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। সরকার আমদানি অনুমতি দেওয়ার কথা ভাবছে। ইতোমধ্যেই বন্দরের কয়েকজন আমদানিকারক কয়েক হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরে আবেদন করেছেন। অনুমতি দিলেই দ্রুত ব্যাংক থেকে পেঁয়াজের এলসি খুলে পেঁয়াজ আনা হবে। এতে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে। বর্তমানে ভারতের বাজারে পেঁয়াজের যে দাম রয়েছে তাতে করে পরিবহনসহ অন্যান্য মিলিয়ে খরচ ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে দাম থাকতে পারে।
তিনি আরও বলেন, জানতে পেরেছি, এ পর্যন্ত ৩০টির মতো পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক ভারতের অভ্যন্তরে পার্কিংয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সবমিলিয়ে প্রায় এক হাজার টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে রফতানির অপেক্ষায় আছে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী ইউসুফ আলী বলেন, এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট দফতর থেকে পেঁয়াজ আমদানির কোনও অনুমতিপত্র ইস্যু করা হয়নি বা ওয়েবসাইটে কোনও তথ্য আপডেট করা হয়নি। পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া মাত্র সেই তথ্য আমাদের সার্ভারে দেখা যাবে। এর পরই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে।