দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার একটি গ্রাম থেকে তিনজন এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। নির্বাচিত এই তিন সংসদ সদস্য হলেন চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালি, বাকলিয়া) আসনে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং, পাহাড়তলী, হালিশহর) আসনে মহিউদ্দীন বাচ্চু।
এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি রাউজান পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গহিরা গ্রামের বক্সে আলী চৌধুরী বাড়ি। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের বিরোধী দলীয় নেতা এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক আইন পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম ফজলুল কবির চৌধুরীর ছেলে।
তিনি চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসন থেকে টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এবার ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় লাভ করেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট শফিউল আজম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।
ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের গ্রামের বাড়িও একই ওয়ার্ডের গহিরার বক্সে আলী চৌধুরীর বাড়ি। তিনি প্রয়াত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবিএম মহিউদ্দীন চৌধুরীর বড় ছেলে। নওফেল এবার চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) আসন থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একই বাড়ির এবিএম ফজলে রশীদ চৌধুরীর সন্তান ব্যারিস্টার সানজিদ রশীদ চৌধুরী। তিনি জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৯৮২ ভোট।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর গ্রামের বাড়ি হলেন একই ওয়ার্ডের একই গ্রামের রকিব উদ্দিন মুন্সির বাড়ি। তিনি এই বাড়ির রেলওয়ে কর্মকর্তা বি.কম হারুনের ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং, পাহাড়তলী, হালিশহর) আসনে ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মত জয় লাভ করেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মনজুর আলম। তিনি ফুলকপি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট।
এই তিন সংসদ সদস্যের পৈতৃক ভিটা একই ওয়ার্ডের হওয়ায় এই এলাকার মানুষদের মধ্যে আনন্দ বিরাজ করছে। এটা তারা গর্বের বিষয় মনে করেন। তারা প্রত্যাশা করেন টানা পঞ্চমবারের মত নির্বাচিত সংবাদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এবারের মন্ত্রীসভায় স্থান পাবে।
এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি রাউজান পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গহিরা গ্রামের বক্সে আলী চৌধুরী বাড়ি। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের বিরোধী দলীয় নেতা এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক আইন পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম ফজলুল কবির চৌধুরীর ছেলে।
তিনি চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসন থেকে টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এবার ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় লাভ করেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট শফিউল আজম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।
ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের গ্রামের বাড়িও একই ওয়ার্ডের গহিরার বক্সে আলী চৌধুরীর বাড়ি। তিনি প্রয়াত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবিএম মহিউদ্দীন চৌধুরীর বড় ছেলে। নওফেল এবার চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) আসন থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একই বাড়ির এবিএম ফজলে রশীদ চৌধুরীর সন্তান ব্যারিস্টার সানজিদ রশীদ চৌধুরী। তিনি জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৯৮২ ভোট।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর গ্রামের বাড়ি হলেন একই ওয়ার্ডের একই গ্রামের রকিব উদ্দিন মুন্সির বাড়ি। তিনি এই বাড়ির রেলওয়ে কর্মকর্তা বি.কম হারুনের ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং, পাহাড়তলী, হালিশহর) আসনে ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মত জয় লাভ করেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মনজুর আলম। তিনি ফুলকপি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট।
এই তিন সংসদ সদস্যের পৈতৃক ভিটা একই ওয়ার্ডের হওয়ায় এই এলাকার মানুষদের মধ্যে আনন্দ বিরাজ করছে। এটা তারা গর্বের বিষয় মনে করেন। তারা প্রত্যাশা করেন টানা পঞ্চমবারের মত নির্বাচিত সংবাদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এবারের মন্ত্রীসভায় স্থান পাবে।