উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি: সহকারী শিক্ষকরা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া স্কুলে অনুপস্থিত থাকায় প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষককে কারণ দর্শনোর চিঠি (শোকজ) দিয়েছে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। ঘটনাটি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলপ ইউনিয়নের ডিক্রীরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। মঙ্গলবার এই চিঠি দেওয়া হয়। কারণ দর্শানোর চিঠি পাওয়া শিক্ষকগণের মধ্যে রয়েছেন, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষক কুলছুম খাতুন, আছিয়া খাতুন ও মোছাঃ শাজুপ্তা তাসনীন।
ডিক্রীরচর গ্রামের মোঃ নওসাদ আলী ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্য আবু জাফরসহ স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। উক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ মোট ৪ জন শিক্ষক রয়েছেন। এরা তাদের নিজেদের খেয়াল খুশি অনুযায়ী স্কুলে আসেন। আবার ইচ্ছে অনুযায়ী অনুপস্থিত থাকেন। গ্রামবাসী শিক্ষকগণকে এবিষয়ে বার বার বললেও তা আমলে নেননা তারা। বিষয়টি শিক্ষা দপ্তরকে গ্রামের লোকজন একাধিকবার জানিয়েছেন।
এদিকে ডিক্রীরচর গ্রামবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার দুপুর ২টায় একদল সাংবাদিক সরেজমিনে ডিক্রীরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে গেলে সেখানে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলামকে ওই সময় স্কুল বন্ধ করে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিতে দেখেন। এদিন স্কুলে জাতীয় পতাকাও উত্তোলন করা হয়নি। সাইফুল সাংবাদিকদের জানান, স্কুলের অপর ৩ শিক্ষক বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রয়েছেন। তারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করে হয়তো ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। বিষয়টি অবহিত হয়ে মঙ্গলবার উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষককে ৩ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য লিখিত পত্র দিয়েছেন। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ছানোয়ার হোসেন বলেন, শিক্ষকগণ চিঠির উত্তর দেবার পর সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবিষয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম জানান, সহকারী শিক্ষকরা নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের পর ক্লান্ত হয়ে পড়ায় স্কুলে আসেনি। আমিও অসুস্থ, শিক্ষার্থীও ছিল না এ জন্য স্কুল বন্ধ করে বাড়ি যাচ্ছিলাম। তিনি তাদের সবাইকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেবার কথা স্বীকার করেন।
ডিক্রীরচর গ্রামের মোঃ নওসাদ আলী ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্য আবু জাফরসহ স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। উক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ মোট ৪ জন শিক্ষক রয়েছেন। এরা তাদের নিজেদের খেয়াল খুশি অনুযায়ী স্কুলে আসেন। আবার ইচ্ছে অনুযায়ী অনুপস্থিত থাকেন। গ্রামবাসী শিক্ষকগণকে এবিষয়ে বার বার বললেও তা আমলে নেননা তারা। বিষয়টি শিক্ষা দপ্তরকে গ্রামের লোকজন একাধিকবার জানিয়েছেন।
এদিকে ডিক্রীরচর গ্রামবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার দুপুর ২টায় একদল সাংবাদিক সরেজমিনে ডিক্রীরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে গেলে সেখানে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলামকে ওই সময় স্কুল বন্ধ করে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিতে দেখেন। এদিন স্কুলে জাতীয় পতাকাও উত্তোলন করা হয়নি। সাইফুল সাংবাদিকদের জানান, স্কুলের অপর ৩ শিক্ষক বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রয়েছেন। তারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করে হয়তো ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। বিষয়টি অবহিত হয়ে মঙ্গলবার উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষককে ৩ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য লিখিত পত্র দিয়েছেন। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ছানোয়ার হোসেন বলেন, শিক্ষকগণ চিঠির উত্তর দেবার পর সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবিষয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম জানান, সহকারী শিক্ষকরা নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের পর ক্লান্ত হয়ে পড়ায় স্কুলে আসেনি। আমিও অসুস্থ, শিক্ষার্থীও ছিল না এ জন্য স্কুল বন্ধ করে বাড়ি যাচ্ছিলাম। তিনি তাদের সবাইকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেবার কথা স্বীকার করেন।