চলতি বছর ভারতের মাটিতে গড়াবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ইতোমধ্যে সেখানে সরাসরি খেলা নিশ্চিত করেছে আটটি দল। যেখানে রয়েছে পাকিস্তানও। কিন্তু দু’দেশের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে এখনো নিশ্চিত নয় পাকিস্তান বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাবে কিনা। তবে ঘটনার সূত্রপাত ভারত যখন পাকিস্তানের মাটিতে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না বলে ঘোষণা দেয় তারপর থেকে।
এরপরই পাকিস্তান জানায় ভারত এশিয়া কাপ না খেললেও পাকিস্তানও ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে দেশটিতে যাবে না। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদির মতে ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে পাকিস্তান যদি স্বাগতিকদের হারিয়ে বিশ্বকাপ জয় করে তবে এটাই হবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রতি পিসিবির বড় জবাব।
আফ্রিদি বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, তারা (পিসিবি) কেন এত অনমনীয় হয়ে আছে আর বলে যাচ্ছে যে আমরা ভারতে খেলতে যাব না। বিষয়টি তাদের সরলভাবে দেখা উচিত এবং বুঝতে হবে যে এটা একটা আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট। এটাকে ইতিবাচকভাবে নিয়ে খেলতে যাওয়া উচিত। ছেলেদের ট্রফিটা জিততে বলুন।'
তিনি আরও বলেন, 'পুরো জাতি তোমাদের পাশে আছে। এটা আমাদের জন্য শুধু বড় এক জয়ই হবে না, বিসিসিআইকে কষে একটি চড় মারাও হবে। ভারতে যাও, ভালো ক্রিকেট খেল এবং ট্রফি জেত। এটাই সব, আমাদের জন্য এটাই বিকল্প। আমাদের সেখানে যেতে হবে, ফিরতে হবে ট্রফি নিয়ে। তাদের (বিসিসিআই) পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দাও যে আমরা যেকোনো জায়গায় গিয়ে জিততে পারি।’
তবে আফ্রিদির কথাটি পিসিবি চেয়ারম্যান নাজাম শেঠির কথাটি পছন্দ হয়নি। বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শেঠি বলেন, ‘বিশ্বকাপে যাওয়ার সিদ্ধান্তটি শহীদ আফ্রিদির নয়, এটা জয় শাহের (বিসিসিআই সেক্রেটারি) বা আমার নয়। এই সিদ্ধান্ত তাদের পক্ষে ভারত সরকারের এবং আমাদের পক্ষে পাকিস্তান সরকারের।’
শেঠি জোর দিয়েছিলেন যে পাকিস্তান সরকার যদি পিসিবিকে আশ্বস্ত করে যে দলের পক্ষে ভারত ভ্রমণ এবং বিশ্বকাপে খেলা নিরাপদ, তবে পাকিস্তান অবশ্যই অংশগ্রহণ করবে। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে, পিসিবির অবস্থান ভারতের নিরাপত্তা পরিস্থিতির বিষয়ে পাকিস্তান সরকারের কাছ থেকে ছাড়পত্রের উপর নির্ভরশীল।
পিসিবি চেয়ারম্যান বলেন, যদি পাকিস্তান সরকার বলে যে আমাদের দল ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে যেতে পারে, তাহলে আমরা অবশ্যই যাব। সিদ্ধান্তটি শেষ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সরকারের উপর নির্ভর করে এবং যতক্ষণ না নিরাপত্তা পরিস্থিতি সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত পিসিবি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অংশগ্রহণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সমস্ত বিষয়গুলি যত্ন সহকারে মূল্যায়ন করবে এবং বিবেচনা করবে।
এরপরই পাকিস্তান জানায় ভারত এশিয়া কাপ না খেললেও পাকিস্তানও ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে দেশটিতে যাবে না। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদির মতে ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে পাকিস্তান যদি স্বাগতিকদের হারিয়ে বিশ্বকাপ জয় করে তবে এটাই হবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রতি পিসিবির বড় জবাব।
আফ্রিদি বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, তারা (পিসিবি) কেন এত অনমনীয় হয়ে আছে আর বলে যাচ্ছে যে আমরা ভারতে খেলতে যাব না। বিষয়টি তাদের সরলভাবে দেখা উচিত এবং বুঝতে হবে যে এটা একটা আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট। এটাকে ইতিবাচকভাবে নিয়ে খেলতে যাওয়া উচিত। ছেলেদের ট্রফিটা জিততে বলুন।'
তিনি আরও বলেন, 'পুরো জাতি তোমাদের পাশে আছে। এটা আমাদের জন্য শুধু বড় এক জয়ই হবে না, বিসিসিআইকে কষে একটি চড় মারাও হবে। ভারতে যাও, ভালো ক্রিকেট খেল এবং ট্রফি জেত। এটাই সব, আমাদের জন্য এটাই বিকল্প। আমাদের সেখানে যেতে হবে, ফিরতে হবে ট্রফি নিয়ে। তাদের (বিসিসিআই) পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দাও যে আমরা যেকোনো জায়গায় গিয়ে জিততে পারি।’
তবে আফ্রিদির কথাটি পিসিবি চেয়ারম্যান নাজাম শেঠির কথাটি পছন্দ হয়নি। বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শেঠি বলেন, ‘বিশ্বকাপে যাওয়ার সিদ্ধান্তটি শহীদ আফ্রিদির নয়, এটা জয় শাহের (বিসিসিআই সেক্রেটারি) বা আমার নয়। এই সিদ্ধান্ত তাদের পক্ষে ভারত সরকারের এবং আমাদের পক্ষে পাকিস্তান সরকারের।’
শেঠি জোর দিয়েছিলেন যে পাকিস্তান সরকার যদি পিসিবিকে আশ্বস্ত করে যে দলের পক্ষে ভারত ভ্রমণ এবং বিশ্বকাপে খেলা নিরাপদ, তবে পাকিস্তান অবশ্যই অংশগ্রহণ করবে। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে, পিসিবির অবস্থান ভারতের নিরাপত্তা পরিস্থিতির বিষয়ে পাকিস্তান সরকারের কাছ থেকে ছাড়পত্রের উপর নির্ভরশীল।
পিসিবি চেয়ারম্যান বলেন, যদি পাকিস্তান সরকার বলে যে আমাদের দল ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে যেতে পারে, তাহলে আমরা অবশ্যই যাব। সিদ্ধান্তটি শেষ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সরকারের উপর নির্ভর করে এবং যতক্ষণ না নিরাপত্তা পরিস্থিতি সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত পিসিবি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অংশগ্রহণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সমস্ত বিষয়গুলি যত্ন সহকারে মূল্যায়ন করবে এবং বিবেচনা করবে।