সাইফুল্লাহ, ঢাকা: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে অনুষ্ঠানিক মন্তব্য জানাতে সংবাদ সম্মেলন করছে বিএনপি। সোমবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. আবদুল মঈন খান এতে বক্তব্য রাখেন।
মুঈন খান বলেন, এ সরকার জনগনের সেবা করে না, জনগনের ভালো চায় না, এরা শুধু আত্মসেবা করে। নিজেদের ভালো রাখতে চায়। বিএনপি সহ সমমনোনা ৬৩টি রাজনৈতিক দলের বক্তব্য আজ সত্য হলো। এ সরকারের নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখান করেছে। বিএনপি কতটুকু শান্তিপূর্ণ দল তা আমরা একদিনে অনেক জেলায় পদযাত্রা, মিছিল, সমাবেশ করে দেখিয়াছিলাম।
জনগনের অধিকার ফিরিয়ে না দেয় পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকবো। আমাদের আন্দোলন এখনও থামে নি, অধিকার আদায় না করা পর্যন্ত থামবে না।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগ বর্তমান দেশের কোন খাতকে আর বাঁচিয়ে রাখেন নি। সব খাতে ধ্বস লাগিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতি-হীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং ১৫ ব্যক্তিকে জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য দণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী
মুঈন খান বলেন, এ সরকার জনগনের সেবা করে না, জনগনের ভালো চায় না, এরা শুধু আত্মসেবা করে। নিজেদের ভালো রাখতে চায়। বিএনপি সহ সমমনোনা ৬৩টি রাজনৈতিক দলের বক্তব্য আজ সত্য হলো। এ সরকারের নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখান করেছে। বিএনপি কতটুকু শান্তিপূর্ণ দল তা আমরা একদিনে অনেক জেলায় পদযাত্রা, মিছিল, সমাবেশ করে দেখিয়াছিলাম।
জনগনের অধিকার ফিরিয়ে না দেয় পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকবো। আমাদের আন্দোলন এখনও থামে নি, অধিকার আদায় না করা পর্যন্ত থামবে না।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগ বর্তমান দেশের কোন খাতকে আর বাঁচিয়ে রাখেন নি। সব খাতে ধ্বস লাগিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতি-হীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং ১৫ ব্যক্তিকে জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য দণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী