এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পরাজিত হয়েছেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। এবার তিনি পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ১৭৫ ভোট। এতে করে জামানত হারিয়েছেন তিনি।
এদিকে হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী হয়ে লড়াই করেন। লড়াইয়ে তৃতীয় হন তিনি।
এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হন এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন। তিনি ৪২ হাজার ৭৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মোল্লা ঈগল প্রতীকে ৪০ হাজার ৬১৮ ভোট পেয়েছেন।
এদিকে হিরো আলম বগুড়া-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও এখানে তিনি ভোট দিতে পারেননি। বগুড়া-৬ আসনের ভোটার হওয়ায় তিনি সেখানেই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
গতকাল ভোট দিয়ে হিরো আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, বগুড়া-৬ আর বগুড়া-৪ আসন কাছাকাছি। আমি এ আসনে ভোট প্রদান করে গর্বিত। নিজেকে ভোট দিতে পারিনি এতে দুঃখ নেই। ভোটের পরিবেশ ভালো আছে, তবে ভোটার উপস্থিতি কম।
এদিকে হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী হয়ে লড়াই করেন। লড়াইয়ে তৃতীয় হন তিনি।
এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হন এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন। তিনি ৪২ হাজার ৭৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মোল্লা ঈগল প্রতীকে ৪০ হাজার ৬১৮ ভোট পেয়েছেন।
এদিকে হিরো আলম বগুড়া-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও এখানে তিনি ভোট দিতে পারেননি। বগুড়া-৬ আসনের ভোটার হওয়ায় তিনি সেখানেই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
গতকাল ভোট দিয়ে হিরো আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, বগুড়া-৬ আর বগুড়া-৪ আসন কাছাকাছি। আমি এ আসনে ভোট প্রদান করে গর্বিত। নিজেকে ভোট দিতে পারিনি এতে দুঃখ নেই। ভোটের পরিবেশ ভালো আছে, তবে ভোটার উপস্থিতি কম।