এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সারাদেশে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই সংখ্যা বাড়তে পারে বা কমতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আজ রবিবার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, সারাদেশে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এখন পর্যন্ত এটাই নির্ভরযোগ্য তথ্য। পরে সব তথ্য যোগ হলে এই তথ্য বাড়তে বা কমতে পারে।
এর আগে, আজ সকাল আটটায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয় এবং চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবার বিএনপিসহ বেশকিছু রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। তারপরও ২৮টি রাজনৈতিক দলের ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এ ছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে ছিলেন ৪৩৬ জন। রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্রসহ মোট নারী প্রার্থী ৯০ জন।
এদিকে নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ২৬৬ জন, জাতীয় পার্টির ২৬৫, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ১৩৫ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) ৬৬ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১৩ জন, বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১০ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আজ রবিবার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, সারাদেশে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এখন পর্যন্ত এটাই নির্ভরযোগ্য তথ্য। পরে সব তথ্য যোগ হলে এই তথ্য বাড়তে বা কমতে পারে।
এর আগে, আজ সকাল আটটায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয় এবং চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবার বিএনপিসহ বেশকিছু রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। তারপরও ২৮টি রাজনৈতিক দলের ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এ ছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে ছিলেন ৪৩৬ জন। রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্রসহ মোট নারী প্রার্থী ৯০ জন।
এদিকে নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ২৬৬ জন, জাতীয় পার্টির ২৬৫, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ১৩৫ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) ৬৬ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১৩ জন, বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১০ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।