এবার দিনাজপুরের বিরামপুরে দুপুর ১২টার দিকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীর এজেন্টদের কাছ থেকে কেন্দ্রের ফলাফল সিটে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার খাইরুল আলম নিজে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
আজ রবিবার ৭ জানুয়ারি দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিরামপুর সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক খাইরুল আলম ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্বে আছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওই কেন্দ্রের আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এজেন্ট জোবায়ের হোসেন বলেন, দুপুর ১২টার দিকে আমাকে কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার হাজিরা দেওয়ার কথা বলে স্বাক্ষর নিয়েছেন।
এদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ট্রাক প্রতীকের এজেন্ট মইনুল ইসলাম বলেন, কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার খাইরুল আলম আমাকে বেশকিছু কাগজ দিয়ে স্বাক্ষর দিতে বলে, আমি স্বাক্ষর দিয়েছি। কাগজগুলো কোন কাজের আমি জানি না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার খাইরুল আলম বলেন, নির্বাচন শেষ হলে গ্যাঞ্জাম হয়, তাই কাজ আগানোর জন্য এজেন্টদের আগেই স্বাক্ষর নিয়েছি। নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই আপনি স্বাক্ষর নিলেন কেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন,আমি বিষয়টি ওভাবে ভাবিনি।
এ বিষয়টি নিয়ে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুজহাত তাসনিম আওন বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি, তবে ফলাফল সিটে স্বাক্ষর নেয়নি। আমি নির্বাচন অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠাচ্ছি।
আজ রবিবার ৭ জানুয়ারি দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিরামপুর সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক খাইরুল আলম ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্বে আছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওই কেন্দ্রের আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এজেন্ট জোবায়ের হোসেন বলেন, দুপুর ১২টার দিকে আমাকে কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার হাজিরা দেওয়ার কথা বলে স্বাক্ষর নিয়েছেন।
এদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ট্রাক প্রতীকের এজেন্ট মইনুল ইসলাম বলেন, কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার খাইরুল আলম আমাকে বেশকিছু কাগজ দিয়ে স্বাক্ষর দিতে বলে, আমি স্বাক্ষর দিয়েছি। কাগজগুলো কোন কাজের আমি জানি না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার খাইরুল আলম বলেন, নির্বাচন শেষ হলে গ্যাঞ্জাম হয়, তাই কাজ আগানোর জন্য এজেন্টদের আগেই স্বাক্ষর নিয়েছি। নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই আপনি স্বাক্ষর নিলেন কেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন,আমি বিষয়টি ওভাবে ভাবিনি।
এ বিষয়টি নিয়ে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুজহাত তাসনিম আওন বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি, তবে ফলাফল সিটে স্বাক্ষর নেয়নি। আমি নির্বাচন অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠাচ্ছি।