চলতি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। তবে ভোট দেওয়ার সময় গোপন কক্ষে না গিয়ে প্রকাশ্যে নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন তিনি।
আজ রবিবার ৭ জানুয়ারি সকাল ৯টার দিকে ইসলামপুর উপজেলার পলবান্ধা ইউনিয়নের সিরাজাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে তিনি ভোট দেন। এসময় ফরিদুল হক খানের সঙ্গে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, দলীয় নেতাকর্মীসহ কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল আজ সকালে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। এরপর তাকে ব্যালট পেপার দেওয়া হয়। তিনি কালো কাপড়ে ঘেরা গোপন কক্ষে না গিয়ে ব্যালট বাক্সের পাশে ব্যালট পেপার রেখে নৌকা প্রতীকে ভোট দেন। এরপর তিনি ব্যালট পেপার ভাঁজ করে ব্যালট বাক্সে ফেলেন।
এ বিষয়ে জানতে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলালের সঙ্গে বার বার ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে সিরাজাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা শাহীনুর রহমান বলেন, ‘ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এই কেন্দ্রের ভোটার। তিনি সকাল ৯ টার দিকে ভোট দিতে আসেন। তার সঙ্গে দলীয় নেতাকর্মীরা ছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। তিনি প্রকাশ্যে ভোট দেননি। তিনি ব্যালট বাক্সের পাশে ব্যালট রেখে সিল দিয়েছেন।’
এ সময় জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ভোট দেওয়ার জন্য গোপন কক্ষ রয়েছে। একজন ভোটার প্রকাশ্যে ভোট দিতে পারেন না। এটি আচরণবিধি লঙ্ঘনের মধ্যে পড়ে।’
আজ রবিবার ৭ জানুয়ারি সকাল ৯টার দিকে ইসলামপুর উপজেলার পলবান্ধা ইউনিয়নের সিরাজাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে তিনি ভোট দেন। এসময় ফরিদুল হক খানের সঙ্গে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, দলীয় নেতাকর্মীসহ কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল আজ সকালে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। এরপর তাকে ব্যালট পেপার দেওয়া হয়। তিনি কালো কাপড়ে ঘেরা গোপন কক্ষে না গিয়ে ব্যালট বাক্সের পাশে ব্যালট পেপার রেখে নৌকা প্রতীকে ভোট দেন। এরপর তিনি ব্যালট পেপার ভাঁজ করে ব্যালট বাক্সে ফেলেন।
এ বিষয়ে জানতে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলালের সঙ্গে বার বার ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে সিরাজাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা শাহীনুর রহমান বলেন, ‘ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এই কেন্দ্রের ভোটার। তিনি সকাল ৯ টার দিকে ভোট দিতে আসেন। তার সঙ্গে দলীয় নেতাকর্মীরা ছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। তিনি প্রকাশ্যে ভোট দেননি। তিনি ব্যালট বাক্সের পাশে ব্যালট রেখে সিল দিয়েছেন।’
এ সময় জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ভোট দেওয়ার জন্য গোপন কক্ষ রয়েছে। একজন ভোটার প্রকাশ্যে ভোট দিতে পারেন না। এটি আচরণবিধি লঙ্ঘনের মধ্যে পড়ে।’