নির্বাচনকালীন সময়ে দেশের সব বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালীন সময়ে ও এর আগে পরে যেকোনো ধরনের জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৬ জানুয়ারি থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সব বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকতে হবে।
যেকোনো রোগীকে সরকারি হাসপাতালে রেফার্ড করার ক্ষেত্রে রোগীকে অবশ্যই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে যোগাযোগ করে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে পাঠাতে হবে। এমনকি ব্যবস্থাপত্রের সঙ্গে দায়িত্বরত চিকিৎসকের পূরণ করা রেফারেল ফরম যুক্ত করে রেফার করতে হবে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।
চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান বলেন, নাশকতার আশঙ্কা বা কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যেই এই চিঠি দেওয়া হয়নি। দেশের যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমরা বেসরকারি হাসপাতালকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়ে থাকি। যেমন, ঈদের মতো ধর্মীয় উৎসবের সময়েও এটি করা হয়। বলা যায় এটি রুটিন কাজের অংশ। বেসরকারি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজগুলোর পক্ষ থেকে এ ক্ষেত্রে সহযোগীর আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালীন সময়ে ও এর আগে পরে যেকোনো ধরনের জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৬ জানুয়ারি থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সব বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকতে হবে।
যেকোনো রোগীকে সরকারি হাসপাতালে রেফার্ড করার ক্ষেত্রে রোগীকে অবশ্যই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে যোগাযোগ করে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে পাঠাতে হবে। এমনকি ব্যবস্থাপত্রের সঙ্গে দায়িত্বরত চিকিৎসকের পূরণ করা রেফারেল ফরম যুক্ত করে রেফার করতে হবে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।
চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান বলেন, নাশকতার আশঙ্কা বা কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যেই এই চিঠি দেওয়া হয়নি। দেশের যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমরা বেসরকারি হাসপাতালকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়ে থাকি। যেমন, ঈদের মতো ধর্মীয় উৎসবের সময়েও এটি করা হয়। বলা যায় এটি রুটিন কাজের অংশ। বেসরকারি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজগুলোর পক্ষ থেকে এ ক্ষেত্রে সহযোগীর আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।