এবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের মৌচাক এলাকায় একটি বাস থেকে রাত ৯টার দিকে একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। গতকাল শুক্রবার ৫ জানুয়ারি দিবাগত রাত দুইটায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল এ তথ্য জানান।
এদিকে কক্সবাজারগামী বেঙ্গল পরিবহনের বাস থেকে উদ্ধার হওয়া বোমাটি। বাসের ভিতরে টাইম বোমা ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। এটি যেকোনো সময় বিস্ফোরণ ঘটাতে পারত। এতে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিল।
এ সময় পুলিশ সুপার বোম ডিসপোজাল ইউনিটের বরাত দিয়ে জানান, এ টাইম বোমাটিতে টাইমার সেট করা ছিল। নির্দিষ্ট সময়ে সক্রিয় হয়ে এটি বিস্ফোরিত হতো। এতে পুরো বাসটিতে আগুন ধরে বাসে থাকা সবাই অগ্নিদগ্ধ হয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতো। পরে সেটিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে কিছু জানানো যাবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে বাসটির সুপারভাইজার মো. হাসান জানান, ঢাকার গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে একজন যাত্রী বাসে ওঠেন। পরে বাসটি সায়েদাবাদ এসে থামিয়ে সেখান থেকে কিছু যাত্রী ওঠানো হয়। এরপর যাত্রাবাড়ী হানিফ ফ্লাইওভার পর্যন্ত এসে পুনরায় যাত্রী গণনা করতে গিয়ে দেখতে পান পেছনের ওই যাত্রী গাড়িতে নেই।
এরপর ওই ব্যক্তির ফোনে কল দিলেও রিসিভ করেননি। এক পর্যায়ে ওই যাত্রীর রেখে যাওয়া একটি ব্যাগের ভেতরে বোমা সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে ৯৯৯ নম্বরে কল দিয়ে বিষয়টি জানান। এর কিছুক্ষণ পরই পুলিশ এসে যাত্রীদের বের করে নিরাপদে নিচে নামিয়ে এনে বাসের ভেতরে তল্লাশি করে বোমাটি উদ্ধার করে।
এদিকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, ৩০ সিটের বাসটিতে ওই এক সিট ছাড়া সব সিটেই যাত্রী ছিল। বোমা সদৃশ বস্তু দেখার পর যাত্রীদের সবার মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। পরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ গিয়ে যাত্রীদের অভয় দিয়ে সবাইকে বাস থেকে নামিয়ে আনে। পরে বোমাটি উদ্ধার করা হয়।
এদিকে কক্সবাজারগামী বেঙ্গল পরিবহনের বাস থেকে উদ্ধার হওয়া বোমাটি। বাসের ভিতরে টাইম বোমা ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। এটি যেকোনো সময় বিস্ফোরণ ঘটাতে পারত। এতে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিল।
এ সময় পুলিশ সুপার বোম ডিসপোজাল ইউনিটের বরাত দিয়ে জানান, এ টাইম বোমাটিতে টাইমার সেট করা ছিল। নির্দিষ্ট সময়ে সক্রিয় হয়ে এটি বিস্ফোরিত হতো। এতে পুরো বাসটিতে আগুন ধরে বাসে থাকা সবাই অগ্নিদগ্ধ হয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতো। পরে সেটিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে কিছু জানানো যাবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে বাসটির সুপারভাইজার মো. হাসান জানান, ঢাকার গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে একজন যাত্রী বাসে ওঠেন। পরে বাসটি সায়েদাবাদ এসে থামিয়ে সেখান থেকে কিছু যাত্রী ওঠানো হয়। এরপর যাত্রাবাড়ী হানিফ ফ্লাইওভার পর্যন্ত এসে পুনরায় যাত্রী গণনা করতে গিয়ে দেখতে পান পেছনের ওই যাত্রী গাড়িতে নেই।
এরপর ওই ব্যক্তির ফোনে কল দিলেও রিসিভ করেননি। এক পর্যায়ে ওই যাত্রীর রেখে যাওয়া একটি ব্যাগের ভেতরে বোমা সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে ৯৯৯ নম্বরে কল দিয়ে বিষয়টি জানান। এর কিছুক্ষণ পরই পুলিশ এসে যাত্রীদের বের করে নিরাপদে নিচে নামিয়ে এনে বাসের ভেতরে তল্লাশি করে বোমাটি উদ্ধার করে।
এদিকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, ৩০ সিটের বাসটিতে ওই এক সিট ছাড়া সব সিটেই যাত্রী ছিল। বোমা সদৃশ বস্তু দেখার পর যাত্রীদের সবার মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। পরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ গিয়ে যাত্রীদের অভয় দিয়ে সবাইকে বাস থেকে নামিয়ে আনে। পরে বোমাটি উদ্ধার করা হয়।