গতকাল রাতে রাজধানীর গোপীবাগে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ ট্রেনে আগুনের ঘটনার পর দেশের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ১১টি ট্রেনের যাত্রা স্থগিত করেছে রেলওয়ে। আজ শনিবার ও আগামীকাল রবিবার এসব ট্রেনের চলাচল বন্ধ থাকবে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ১টায় রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানান। ওই পোস্টে বলা হয়, অনিবার্য কারণবশত আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি বেনাপোল এক্সপ্রেস ও ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে।
এছাড়া মহানন্দা, রকেট, পদ্মরাগ, রংপুর শাটল, ঢাকা কমিউটার, রাজশাহী কমিউটার এবং বগুড়া কমিউটার ট্রেন চলাচল ৬ ও ৭ জানুয়ারি পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। এছাড়া চিলমারী কমিউটার এবং লোকাল ৬ ও ৭ জানুয়ারি পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।
তবে পোস্টে ট্রেনগুলো চলাচল বন্ধের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানানো হয়নি। শুক্রবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১০টা ২০ মিনিটে নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন।
কয়েকজন দগ্ধসহ এ ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক যাত্রী। তাদের বেশিরভাগ ভারতফেরত। দগ্ধদের নেওয়া হয়েছে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। এছাড়া অন্যান্য হাসপাতালেও ভর্তি করা হয়েছে অনেককে। এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে যশোরের বেনাপোল থেকে শুক্রবার দুপুর ১টায় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে বেনাপোল এক্সপ্রেস। কমলাপুরে ঢাকা রেলস্টেশনে পৌঁছানোর ঠিক আগে গোপীবাগে ট্রেনটিতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। উদ্ধারকাজে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি যোগ দেয় র্যাব-পুলিশ-আনসার ও বিজিবি।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ১টায় রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানান। ওই পোস্টে বলা হয়, অনিবার্য কারণবশত আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি বেনাপোল এক্সপ্রেস ও ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে।
এছাড়া মহানন্দা, রকেট, পদ্মরাগ, রংপুর শাটল, ঢাকা কমিউটার, রাজশাহী কমিউটার এবং বগুড়া কমিউটার ট্রেন চলাচল ৬ ও ৭ জানুয়ারি পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। এছাড়া চিলমারী কমিউটার এবং লোকাল ৬ ও ৭ জানুয়ারি পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।
তবে পোস্টে ট্রেনগুলো চলাচল বন্ধের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানানো হয়নি। শুক্রবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১০টা ২০ মিনিটে নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন।
কয়েকজন দগ্ধসহ এ ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক যাত্রী। তাদের বেশিরভাগ ভারতফেরত। দগ্ধদের নেওয়া হয়েছে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। এছাড়া অন্যান্য হাসপাতালেও ভর্তি করা হয়েছে অনেককে। এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে যশোরের বেনাপোল থেকে শুক্রবার দুপুর ১টায় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে বেনাপোল এক্সপ্রেস। কমলাপুরে ঢাকা রেলস্টেশনে পৌঁছানোর ঠিক আগে গোপীবাগে ট্রেনটিতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। উদ্ধারকাজে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি যোগ দেয় র্যাব-পুলিশ-আনসার ও বিজিবি।