আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন ও ভোটদান থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে ভোটের আগের দিন ও ভোটের দিন হরতাল কর্মসূচিসহ ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার ৪ জানুয়ারি রাতে দলটির ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় রায় ঘোষণার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেছে। ৭ জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটারদের মধ্যে ভয়-ভীতি, হুমকি-ধমকি, গ্রেপ্তার ও হয়রানি চালিয়ে যাচ্ছে।
যশোর পূর্ব সাংগঠনিক জেলা জামায়াতের আমির মাস্টার নূরুন্নবী, পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার আমির আবুল বাশার বসুনিয়া ও নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার আমীর মাওলানা আবুল কালাম আযাদসহ গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ জন নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি এই গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তাদের দ্রুত মুক্তি দাবি করছি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের কারণে অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রহসনের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। সরকার তার সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক বিশ্ব থেকে আলাদা করার প্রক্রিয়া চূড়ান্তভাবে সম্পন্ন করেছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ ও রাজনৈতিক দলসমূহ প্রহসনের নির্বাচন বয়কট করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকারের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকারের প্রতি গুরুত্বারোপ করে আসছেন। কিন্তু সেদিকে সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। প্রত্যেক নাগরিকেরই ভোট দেওয়া বা না দেওয়ার অধিকার আছে।
আওয়ামী লীগ প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে ও ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। ভোটের দিন সরকার পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে মর্মে পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রচারিত হচ্ছে। সরকারের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে প্রহসনের নির্বাচন বর্জনের জন্য আমরা তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করছি।
১. ৫ জানুয়ারি দেশব্যাপী মিছিল ও গণসংযোগ
২. ৬ জানুয়ারি ভোর ৬টা থেকে ৮ জানুয়ারি ভোর ৬টা পর্যন্ত টানা ৪৮ ঘণ্টা দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতাল।
ঘোষিত কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি ও আপামর দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় রায় ঘোষণার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেছে। ৭ জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটারদের মধ্যে ভয়-ভীতি, হুমকি-ধমকি, গ্রেপ্তার ও হয়রানি চালিয়ে যাচ্ছে।
যশোর পূর্ব সাংগঠনিক জেলা জামায়াতের আমির মাস্টার নূরুন্নবী, পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার আমির আবুল বাশার বসুনিয়া ও নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার আমীর মাওলানা আবুল কালাম আযাদসহ গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ জন নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি এই গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তাদের দ্রুত মুক্তি দাবি করছি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের কারণে অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রহসনের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। সরকার তার সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক বিশ্ব থেকে আলাদা করার প্রক্রিয়া চূড়ান্তভাবে সম্পন্ন করেছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ ও রাজনৈতিক দলসমূহ প্রহসনের নির্বাচন বয়কট করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকারের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকারের প্রতি গুরুত্বারোপ করে আসছেন। কিন্তু সেদিকে সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। প্রত্যেক নাগরিকেরই ভোট দেওয়া বা না দেওয়ার অধিকার আছে।
আওয়ামী লীগ প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে ও ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। ভোটের দিন সরকার পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে মর্মে পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রচারিত হচ্ছে। সরকারের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে প্রহসনের নির্বাচন বর্জনের জন্য আমরা তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করছি।
১. ৫ জানুয়ারি দেশব্যাপী মিছিল ও গণসংযোগ
২. ৬ জানুয়ারি ভোর ৬টা থেকে ৮ জানুয়ারি ভোর ৬টা পর্যন্ত টানা ৪৮ ঘণ্টা দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতাল।
ঘোষিত কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি ও আপামর দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।