চিলমারী (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতা: সুষ্ঠু পরিকল্পনা ছাড়া কোন কাজের সফলতা যেমন আশা করা যায় না, তেমনি সুন্দর একটা মন লালন করা ছাড়া কখনোই ভালো মানুষ প্রত্যাশা করা যায় না । বরাবরের মতোই ভালো মনের এবং মানবিকতার পরিচয় দিলেন ধনবাড়ী থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম । টাঙ্গাইল জেলা ধনবাড়ী থানায় কর্মরত এসআই জাহাঙ্গীর আলম একজন মানবিক পুলিশ অফিসার হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছেন ।
ইতিমধ্যে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশ এবং দেশের বাইরে আইন না জানা সাধারণ মানুষ গুলোর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন । এই পুলিশ সদস্যের বাড়ি কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নে। পুলিশ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম প্রত্যেক শুক্রবার ধানবাড়ি বাসস্ট্যান্ডে একটি হোটেলে অসহায় ক্ষুধার্ত ব্যক্তিদের তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী খাবার খাওয়াইয়ে অনেক প্রশংসা কুড়িয়েছেন। একেবারে যারা কিনে খাবার মত অবস্থা নেই, একদম অসহায়, ক্ষুধার্ত, শুধুমাত্র তাদেরকেই তিনি প্রত্যেক শুক্রবার এই হোটেলে খাওয়াইয়ে থাকেন এবং তাদের সাথেই বসে তিনিও দুপুরের খাবার খেয়ে থাকেন ।
ক্ষুধার্তদের খাওয়ানোর বিষয়ে এসআই জাহাঙ্গীর আলম এর কাছে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, এটা সম্পূর্ণ মানসিকতার বিষয় । অনেকেই এই কাজটা সহজেই করতে পারেন । সারা মাসের সংসারের যে খরচ হয়, সেই খরচ থেকে একটা অংশ কমিয়ে অসহায় ক্ষুধার্ত ব্যক্তিদের খাওয়ানো যেতে পারে। সেটা আপনি মাসে দু'জনকে হোক- চার'জনকে হোক, খাওয়াতে পারেন । সবাই যে এই কাজটা করবে তেমনটি নয়, যার আছে, তিনি তো করতে পারেন ।
গ্রামের সাধারণ প্রান্তিক মানুষ গুলোর মাঝে তিনি আইনি বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহায়তা করে সচেতন করে তুলছেন। এতে করে ধীরে ধীরে বিভিন্ন অপরাধ প্রতিরোধ হবে বলে মনে করেন অনেকেই। তিনি প্রায় সময় তার বিট এলাকায় উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মানুষকে যেভাবে সচেতন করে আসছেন, তাতে করে যেমনি ভাবে অপরাধ প্রতিরোধ হবে, পাশাপাশি পুলিশের সাথে জনগণের যে দূরত্ব সেটাও কমে আসবে বলে মনে করেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ ।
ইতিমধ্যে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশ এবং দেশের বাইরে আইন না জানা সাধারণ মানুষ গুলোর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন । এই পুলিশ সদস্যের বাড়ি কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নে। পুলিশ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম প্রত্যেক শুক্রবার ধানবাড়ি বাসস্ট্যান্ডে একটি হোটেলে অসহায় ক্ষুধার্ত ব্যক্তিদের তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী খাবার খাওয়াইয়ে অনেক প্রশংসা কুড়িয়েছেন। একেবারে যারা কিনে খাবার মত অবস্থা নেই, একদম অসহায়, ক্ষুধার্ত, শুধুমাত্র তাদেরকেই তিনি প্রত্যেক শুক্রবার এই হোটেলে খাওয়াইয়ে থাকেন এবং তাদের সাথেই বসে তিনিও দুপুরের খাবার খেয়ে থাকেন ।
ক্ষুধার্তদের খাওয়ানোর বিষয়ে এসআই জাহাঙ্গীর আলম এর কাছে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, এটা সম্পূর্ণ মানসিকতার বিষয় । অনেকেই এই কাজটা সহজেই করতে পারেন । সারা মাসের সংসারের যে খরচ হয়, সেই খরচ থেকে একটা অংশ কমিয়ে অসহায় ক্ষুধার্ত ব্যক্তিদের খাওয়ানো যেতে পারে। সেটা আপনি মাসে দু'জনকে হোক- চার'জনকে হোক, খাওয়াতে পারেন । সবাই যে এই কাজটা করবে তেমনটি নয়, যার আছে, তিনি তো করতে পারেন ।
গ্রামের সাধারণ প্রান্তিক মানুষ গুলোর মাঝে তিনি আইনি বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহায়তা করে সচেতন করে তুলছেন। এতে করে ধীরে ধীরে বিভিন্ন অপরাধ প্রতিরোধ হবে বলে মনে করেন অনেকেই। তিনি প্রায় সময় তার বিট এলাকায় উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মানুষকে যেভাবে সচেতন করে আসছেন, তাতে করে যেমনি ভাবে অপরাধ প্রতিরোধ হবে, পাশাপাশি পুলিশের সাথে জনগণের যে দূরত্ব সেটাও কমে আসবে বলে মনে করেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ ।