নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার ভুঁইয়ারহাট বাজারে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে নৌকা প্রতীকের গণসংযোগে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে কবিরহাট পৌরসভার মেয়র সাবেক আলাবক্স তাহের টিটু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আবু জাফর আবীর, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম ও উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ফারুকসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বাটইয়া ইউনিয়নের ভুঁইয়ারহাট বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহতরা হলেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ডা. এ কে এম জাফর উল্যা, কবিরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আলাবক্স তাহের টিটু, কবিরহাট উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আবু জাফর আবীর, বৃহত্তর সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফয়েজ উল্যাহ, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন, পৌরসভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, বাটইয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এনায়েত হোসেন সোহাগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ইসমাইল হোসেন সোলায়মান, ধানসিঁড়ি ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাদ্দাম, কাউন্সিলর জামসেদ, যুবলীগ নেতা তুহিন, কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম-সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ কমপক্ষে ৩০ জন।
আহতদের মধ্যে ৮ জনকে কবিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যান্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। হামলার সময় নৌকার প্রচারে ব্যবহৃত তিনটি মাইক্রোবাস ভাঙচুর করা হয়েছে।
তাৎক্ষণিক হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। সংবাদ সম্মেলনে কবিরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আলাবক্স তাহের টিটু অভিযোগ করে বলেন, বুধবার বিকেলের দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে তারা সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে গণসংযোগ করেন বাটইয়া ইউনিয়নের কাঁচারিহাট বাজারে।
একপর্যায়ে সেখানে তাদের বাধা দেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন শাহীন। পরে তারা উপজেলার ভুঁইয়ারহাট বাজারে চলে এলে পুনরায় শাহীন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তাদের গণসংযোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। পরে গণসংযোগে হামলা চালানো হয়। এসময় তাদের তিনটি মাইক্রোবাসে ভাঙচুর চালানো হয়। এছাড়া নাবিল নামে এক ছাত্রলীগ নেতা একটি মোটরসাইকেলসহ নিখোঁজ রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বাটইয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, তারা নৌকা প্রতীকের গণসংযোগ করছেন না। তারা উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচারণা চালাচ্ছে। কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জহিরুল হক রায়হান জানান, শুনেছি আমাদের দলের কিছু নেতাকর্মী ওবায়দুল কাদের ভাইয়ের পক্ষে গণসংযোগে যায়। ওই গণসংযোগে পথ সভার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে তর্কবিতর্ক ও মারামারির ঘটনা ঘটে। এটা দলের অভ্যন্তরীণ ঘটনা হতেই পারে। বিষয়টি দলীয়ভাবে নেতাকে জানানো হয়েছে। তিনি বলেছেন, এলাকায় এলে এটা নিয়ে কথা বলবেন।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হামলায় আহতরা হলেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ডা. এ কে এম জাফর উল্যা, কবিরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আলাবক্স তাহের টিটু, কবিরহাট উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আবু জাফর আবীর, বৃহত্তর সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফয়েজ উল্যাহ, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন, পৌরসভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, বাটইয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এনায়েত হোসেন সোহাগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ইসমাইল হোসেন সোলায়মান, ধানসিঁড়ি ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাদ্দাম, কাউন্সিলর জামসেদ, যুবলীগ নেতা তুহিন, কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম-সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ কমপক্ষে ৩০ জন।
আহতদের মধ্যে ৮ জনকে কবিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যান্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। হামলার সময় নৌকার প্রচারে ব্যবহৃত তিনটি মাইক্রোবাস ভাঙচুর করা হয়েছে।
তাৎক্ষণিক হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। সংবাদ সম্মেলনে কবিরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আলাবক্স তাহের টিটু অভিযোগ করে বলেন, বুধবার বিকেলের দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে তারা সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে গণসংযোগ করেন বাটইয়া ইউনিয়নের কাঁচারিহাট বাজারে।
একপর্যায়ে সেখানে তাদের বাধা দেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন শাহীন। পরে তারা উপজেলার ভুঁইয়ারহাট বাজারে চলে এলে পুনরায় শাহীন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তাদের গণসংযোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। পরে গণসংযোগে হামলা চালানো হয়। এসময় তাদের তিনটি মাইক্রোবাসে ভাঙচুর চালানো হয়। এছাড়া নাবিল নামে এক ছাত্রলীগ নেতা একটি মোটরসাইকেলসহ নিখোঁজ রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বাটইয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, তারা নৌকা প্রতীকের গণসংযোগ করছেন না। তারা উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচারণা চালাচ্ছে। কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জহিরুল হক রায়হান জানান, শুনেছি আমাদের দলের কিছু নেতাকর্মী ওবায়দুল কাদের ভাইয়ের পক্ষে গণসংযোগে যায়। ওই গণসংযোগে পথ সভার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে তর্কবিতর্ক ও মারামারির ঘটনা ঘটে। এটা দলের অভ্যন্তরীণ ঘটনা হতেই পারে। বিষয়টি দলীয়ভাবে নেতাকে জানানো হয়েছে। তিনি বলেছেন, এলাকায় এলে এটা নিয়ে কথা বলবেন।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।