এবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইসরাইলকে সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি চলমান যুদ্ধের মধ্যেই সংহতি প্রকাশে ইসরাইল সফরে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এছাড়াও যুদ্ধে ইসরাইলকে নানা ধরনের সামরিক সহায়তা দিয়ে আসলেও, ধীরে ধীরে নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন করছে ওয়াশিংটন।
এবার ‘গাজা ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। গতকাল মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি এক বিবৃতিতে এই মন্তব্য করেন মার্কিন মুখপাত্র। খবর আল জাজিরার।
এদিকে প্রায় তিন মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়েও ক্ষান্ত হয়নি ইসরাইল। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ইসরাইলি আর্মি রেডিওতে কথা বলার সময় ইসরাইলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ ফিলিস্তিনিদের গাজা ছাড়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘গাজা উপত্যকায় যা করা দরকার তা হলো (ফিলিস্তিনিদের) দেশত্যাগকে উৎসাহিত করা। গাজায় ২০ লাখ আরব জনগোষ্ঠীর পরিবর্তে যদি মাত্র এক বা দুই লাখ আরব থাকেন, তাহলে পরের দিন থেকেই উপত্যকাটি নিয়ে আলোচনা সম্পূর্ণ ভিন্ন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গাজার ২৩ লাখ জনসংখ্যা যদি ইসরাইলকে ধ্বংস না করার আকাঙ্ক্ষায় বেড়ে ওঠে, তাহলে উপত্যকাটিকে ভিন্নভাবে দেখবে ইসরাইল।’ ইসরাইলি অর্থমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ ও ‘উত্তেজনামূলক’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখান করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন,‘গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের গণহারে বাস্তুচ্যুত করা যাবে না।’ মিলার বলেছেন, আমরা স্পষ্ট ও স্বচ্ছভাবে বলছি, গাজা ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড আর ফিলিস্তিনেরই থাকবে। ভবিষ্যতে হামাস গাজাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না, আর ইসরাইলেও কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হামলা চালাতে পারবে না।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘ইসরাইলি, ফিলিস্তিনি, পার্শ্ববর্তী অঞ্চল এবং বিশ্বের স্বার্থে আমরা এমনই এক ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করছি।’
এবার ‘গাজা ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। গতকাল মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি এক বিবৃতিতে এই মন্তব্য করেন মার্কিন মুখপাত্র। খবর আল জাজিরার।
এদিকে প্রায় তিন মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়েও ক্ষান্ত হয়নি ইসরাইল। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ইসরাইলি আর্মি রেডিওতে কথা বলার সময় ইসরাইলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ ফিলিস্তিনিদের গাজা ছাড়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘গাজা উপত্যকায় যা করা দরকার তা হলো (ফিলিস্তিনিদের) দেশত্যাগকে উৎসাহিত করা। গাজায় ২০ লাখ আরব জনগোষ্ঠীর পরিবর্তে যদি মাত্র এক বা দুই লাখ আরব থাকেন, তাহলে পরের দিন থেকেই উপত্যকাটি নিয়ে আলোচনা সম্পূর্ণ ভিন্ন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গাজার ২৩ লাখ জনসংখ্যা যদি ইসরাইলকে ধ্বংস না করার আকাঙ্ক্ষায় বেড়ে ওঠে, তাহলে উপত্যকাটিকে ভিন্নভাবে দেখবে ইসরাইল।’ ইসরাইলি অর্থমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ ও ‘উত্তেজনামূলক’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখান করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন,‘গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের গণহারে বাস্তুচ্যুত করা যাবে না।’ মিলার বলেছেন, আমরা স্পষ্ট ও স্বচ্ছভাবে বলছি, গাজা ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড আর ফিলিস্তিনেরই থাকবে। ভবিষ্যতে হামাস গাজাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না, আর ইসরাইলেও কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হামলা চালাতে পারবে না।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘ইসরাইলি, ফিলিস্তিনি, পার্শ্ববর্তী অঞ্চল এবং বিশ্বের স্বার্থে আমরা এমনই এক ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করছি।’