কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য মাত্রায় না গেলে দীর্ঘদিন স্থায়ী হয় না। দেশকে সংকটের মুখে ফেলে এমন নির্বাচন করতে চান বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার ৩ জানুয়ারি দুপুরে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজসভা কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
এ সময় ইসি রাশেদা বলেন, ‘জনগণেরও চাওয়া সেনাবাহিনী নামুক। পরিবেশ সুন্দর রাখতে সেনাবাহিনী নামিয়েছি। আমরা আশ্বস্ত ভোটের পরিবেশ সুন্দর এবং ভোট সুষ্ঠু হবে।’
এদিকে কে ভোটে এল না এল সেই বিষয় নিয়ে ভাবার সময় নাই জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন চলাকালে যেকোনো অনিয়ম দেখলেই অ্যাকশনে যাওয়া হবে। প্রয়োজনে ভোট বাতিল করা হবে। কোনো অবস্থাতেই ছাড় দেয়া হবে না।’
দলীয় সরকারের অধীনে ভোট সুষ্ঠু হবে কি-না - এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সেটা বলার সময় এখনো আসেনি। তবে আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
এদিকে তফসিল অনুযায়ী, এ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হয় ১৮ ডিসেম্বর। সে দিন থেকেই প্রচারণায় নামেন প্রার্থীরা। ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এ প্রচারণা চালানো যাবে। ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।
এ সময় ইসি রাশেদা বলেন, ‘জনগণেরও চাওয়া সেনাবাহিনী নামুক। পরিবেশ সুন্দর রাখতে সেনাবাহিনী নামিয়েছি। আমরা আশ্বস্ত ভোটের পরিবেশ সুন্দর এবং ভোট সুষ্ঠু হবে।’
এদিকে কে ভোটে এল না এল সেই বিষয় নিয়ে ভাবার সময় নাই জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন চলাকালে যেকোনো অনিয়ম দেখলেই অ্যাকশনে যাওয়া হবে। প্রয়োজনে ভোট বাতিল করা হবে। কোনো অবস্থাতেই ছাড় দেয়া হবে না।’
দলীয় সরকারের অধীনে ভোট সুষ্ঠু হবে কি-না - এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সেটা বলার সময় এখনো আসেনি। তবে আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
এদিকে তফসিল অনুযায়ী, এ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হয় ১৮ ডিসেম্বর। সে দিন থেকেই প্রচারণায় নামেন প্রার্থীরা। ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এ প্রচারণা চালানো যাবে। ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।