এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সাম্প্রতিক বিধ্বংসী এবং শক্তিশালী ভূমিকম্প মোকাবেলায় জাপানের প্রয়োজনে বাংলাদেশ সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদাকে গতকাল মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি লেখা এক চিঠিতে শোক জানিয়ে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
বিধ্বংসী এ ভূমিকম্পের খবর শুনে গভীরভাবে মর্মাহত বলেও জানান শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ ও জাপান উভয়ই প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবণ দেশ। আমাদের জনগণ প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় সহনশীল এবং এ ধরনের সংকটে সবসময় একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার নেতৃত্বে জাপানও দ্রুত এই সংকট মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে।
এদিকে দেশটিতে আরও ভূমিকম্প, আফটারশক এবং সুনামির ঝুঁকি রয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এ পর্যন্ত ভূমিকম্পে নিহত এবং আহতদের জন্য গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি। বিধ্বংসী এবং শক্তিশালী ভূমিকম্প মোকাবেলায়, জাপানের প্রয়োজনে বাংলাদেশ ইশিকাওয়া প্রিফেকচার এবং সাগর উপকূলের নিকটবর্তী অঞ্চলগুলোকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি এই কঠিন সময়ে, জাপানের জনগণের সাথে আমাদের সংহতি ও বন্ধুত্ব প্রকাশ করছি। নতুন বছরের প্রথম দিনে জাপানের ইশিকাওয়ায় আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬২ জনে দাঁড়িয়েছে। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এছাড়াও ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও বহু মানুষ চাপা পড়ে আছে। আজ বুধবার ৩ জানুয়ারি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি দেশটির স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশটিতে আরও ভূমিকম্প আঘাত হানার শঙ্কা রয়েছে।
এর আগে গত সোমবার ১ জানুয়ারি জাপানের উত্তর-মধ্যাঞ্চলীয় এলাকায় ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পের জেরে দেশটিতে সুনামিও আঘাত হানে। ইশিকাওয়া প্রশাসনিক অঞ্চলের ওয়াজিমা শহরে ১.২ মিটার উচ্চতার ঢেউ আঘাত হেনেছে।
বিধ্বংসী এ ভূমিকম্পের খবর শুনে গভীরভাবে মর্মাহত বলেও জানান শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ ও জাপান উভয়ই প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবণ দেশ। আমাদের জনগণ প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় সহনশীল এবং এ ধরনের সংকটে সবসময় একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার নেতৃত্বে জাপানও দ্রুত এই সংকট মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে।
এদিকে দেশটিতে আরও ভূমিকম্প, আফটারশক এবং সুনামির ঝুঁকি রয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এ পর্যন্ত ভূমিকম্পে নিহত এবং আহতদের জন্য গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি। বিধ্বংসী এবং শক্তিশালী ভূমিকম্প মোকাবেলায়, জাপানের প্রয়োজনে বাংলাদেশ ইশিকাওয়া প্রিফেকচার এবং সাগর উপকূলের নিকটবর্তী অঞ্চলগুলোকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি এই কঠিন সময়ে, জাপানের জনগণের সাথে আমাদের সংহতি ও বন্ধুত্ব প্রকাশ করছি। নতুন বছরের প্রথম দিনে জাপানের ইশিকাওয়ায় আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬২ জনে দাঁড়িয়েছে। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এছাড়াও ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও বহু মানুষ চাপা পড়ে আছে। আজ বুধবার ৩ জানুয়ারি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি দেশটির স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশটিতে আরও ভূমিকম্প আঘাত হানার শঙ্কা রয়েছে।
এর আগে গত সোমবার ১ জানুয়ারি জাপানের উত্তর-মধ্যাঞ্চলীয় এলাকায় ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পের জেরে দেশটিতে সুনামিও আঘাত হানে। ইশিকাওয়া প্রশাসনিক অঞ্চলের ওয়াজিমা শহরে ১.২ মিটার উচ্চতার ঢেউ আঘাত হেনেছে।