আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: ল্যাব সহকারি আইসিটি পদে নিয়োগ পেতে বয়স জালিয়াতি করেছেন সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার কোনাবাড়ী শহিদুল বুলবুল ডিগ্রি কলেজের এক প্রার্থী। এ ঘটনায় রহমত হোসেন রানা ও কুলসুম খাতুন নামে দুই নিয়োগ-প্রার্থী জেলা প্রশাসক ও কলেজ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৩ ডিসেম্বর কোনাবাড়ী শহিদুল বুলবুল ডিগ্রি কলেজের ল্যাব সহকারী আইসিটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই পরীক্ষায় তারা দুজনসহ তিনজন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। কিন্তু বয়স জালিয়াতির মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এস এম জাহিদ হাসানকে নির্বাচিত করে নিয়োগ কমিটি। জাহিদ হাসান তার জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের, পিতা-মাতার নাম ও আইডি নম্বর ঠিক রেখে জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ এর স্থলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৩০ ডিসেম্বর ১৯৯৭ লেখেন। জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতির করায় তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ ও নিয়োগের সুপারিশ বাতিল করার দাবী করা হয় অভিযোগপত্রে।
বয়স জালিয়াতি করা অভিযুক্ত এস এম জাহিদ হাসান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি তো আমার স্মার্ট আইডি কার্ডের কপি জমা দিয়েছিলাম। কিন্তু অনলাইনে যে কিভাবে বয়স এলোমেলো হয়ে হয়ে গেল, বিষয়টি আমার জানা নেই। এ ব্যাপারটি ডিসি স্যার দেখছেন।
বিষয়টি সম্পর্কে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. সানোয়ার হোসেন বলেন, জাহিদ হাসান জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে দাখিল করেছেন। তিনি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করায় তাকেই নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে অপর দুই প্রার্থী বয়স জালিয়াতির অভিযোগ এনে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন। জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্ত করছেন।
সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রায়হান কবির বলেন, বয়স জালিয়াতি করে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ায় ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি। নির্বাচনের পর এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৩ ডিসেম্বর কোনাবাড়ী শহিদুল বুলবুল ডিগ্রি কলেজের ল্যাব সহকারী আইসিটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই পরীক্ষায় তারা দুজনসহ তিনজন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। কিন্তু বয়স জালিয়াতির মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এস এম জাহিদ হাসানকে নির্বাচিত করে নিয়োগ কমিটি। জাহিদ হাসান তার জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের, পিতা-মাতার নাম ও আইডি নম্বর ঠিক রেখে জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ এর স্থলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৩০ ডিসেম্বর ১৯৯৭ লেখেন। জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতির করায় তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ ও নিয়োগের সুপারিশ বাতিল করার দাবী করা হয় অভিযোগপত্রে।
বয়স জালিয়াতি করা অভিযুক্ত এস এম জাহিদ হাসান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি তো আমার স্মার্ট আইডি কার্ডের কপি জমা দিয়েছিলাম। কিন্তু অনলাইনে যে কিভাবে বয়স এলোমেলো হয়ে হয়ে গেল, বিষয়টি আমার জানা নেই। এ ব্যাপারটি ডিসি স্যার দেখছেন।
বিষয়টি সম্পর্কে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. সানোয়ার হোসেন বলেন, জাহিদ হাসান জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে দাখিল করেছেন। তিনি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করায় তাকেই নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে অপর দুই প্রার্থী বয়স জালিয়াতির অভিযোগ এনে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন। জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্ত করছেন।
সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রায়হান কবির বলেন, বয়স জালিয়াতি করে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ায় ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি। নির্বাচনের পর এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।