নড়াইল-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা বলেছেন, খেলোয়াড়রা ম্যাচ হারে, কিন্তু আবার জেতার জন্য মাঠে নামে। খেলোয়াড়কে হারাতে হলে পাকা খেলোয়াড় হয়ে মাঠে নামতে হবে। আজ মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি সকালে আউড়িয়া ইউনিয়নের নির্বাচনী পথ সভায় বক্তব্যে তারকা খেলোয়াড় মাশরাফী এসব কথা বলেছেন।
এ সময় তিনি বলেছেন, ‘মাশরাফীতে অনেক জ্বালা। মাশরাফী থাকলে তো চাঁদাবাজি করা যাবে না, মসজিদ মন্দিরের টাকা মেরে খাওয়া যায় না। চুরি বাটপারি করা যায় না, গ্রুপিং করে ক্যাচাল বাঁধানো যায় না। এগুলো বাধা দিয়ে দেখলাম আমি সবার কাছে খারাপ। নির্বাচিত হওয়ার পর এসে দেখলাম তাদের শরীরে তেল মাখানো, পিছলা। আমিও নাছোড় বান্দা, আঠা হাতে নিয়ে ধরেছি। বের হওয়ার উপায় তো নাই।’
এদিকে হাঁটুর ব্যথার কারণে দেরিতে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলে বিগত দশদিন ধরে মাঠ ঘাট চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মাশরাফীর প্রচারণায় ফিকে হয়ে পড়েছে অন্য প্রার্থীদের প্রচারণা। হাঁটুর ব্যথার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কণ্ঠ স্বর দেবে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট নিয়েও প্রচারণায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন মাশরাফী।
তিনি আরও বলেন, আমি অন্যদের মত মিষ্টি কথা বলতে পারি না। আপনাদের কাছে অনেকেই আসবে মিষ্টি কথা বলবে আর আপনারা গলেও যাবেন। মিষ্টি কথায় গলে গিয়ে ভোটটা ভুল জায়গায় দিলে আপনারা সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন। নড়াইলকে আরও ৫০ বছর পেছনে ঠেলে দেবেন। আর এর জন্য আপনাদের সন্তানরা আপনাদের দায়ী করবেন।
মাশরাফী বলেন, আপনাদের জন্য কিছু করে তো ভোট চাইতে এসেছি। কিন্তু অনেকে তো আপনাদের খোঁজ নিতেও আসে না। আরামের জীবন ছেড়ে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তনে মাঠে নেমেছি। বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে আমার বাপ চাচা এই করছে ওই করছে, একটা লোক দেখান সামনে এসে বলুক মাশরাফী কারো থেকে ১০ টাকা নিছে বা কাউকে অবৈধ সুবিধা দিছে।
তিনি আরও বলেন, আপনাদের ভাগ্য আপনাদেরই হাতে। ৮ তারিখে হয় আপনাদের জন্য কাজ করতে মাঠে নামবো, না হয় আপনারা ফিরিয়ে দিলে আরামের জীবন যাপনে চলে যাবো। তবে এটা সত্য আপনাদের কাছে আসবে ছদ্মবেশে মিষ্টভাষীদের কেউ একজন, কিন্তু কোন ভাল মানুষ আপনাদের জন্য আসবে না।
এ সময় তিনি বলেছেন, ‘মাশরাফীতে অনেক জ্বালা। মাশরাফী থাকলে তো চাঁদাবাজি করা যাবে না, মসজিদ মন্দিরের টাকা মেরে খাওয়া যায় না। চুরি বাটপারি করা যায় না, গ্রুপিং করে ক্যাচাল বাঁধানো যায় না। এগুলো বাধা দিয়ে দেখলাম আমি সবার কাছে খারাপ। নির্বাচিত হওয়ার পর এসে দেখলাম তাদের শরীরে তেল মাখানো, পিছলা। আমিও নাছোড় বান্দা, আঠা হাতে নিয়ে ধরেছি। বের হওয়ার উপায় তো নাই।’
এদিকে হাঁটুর ব্যথার কারণে দেরিতে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলে বিগত দশদিন ধরে মাঠ ঘাট চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মাশরাফীর প্রচারণায় ফিকে হয়ে পড়েছে অন্য প্রার্থীদের প্রচারণা। হাঁটুর ব্যথার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কণ্ঠ স্বর দেবে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট নিয়েও প্রচারণায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন মাশরাফী।
তিনি আরও বলেন, আমি অন্যদের মত মিষ্টি কথা বলতে পারি না। আপনাদের কাছে অনেকেই আসবে মিষ্টি কথা বলবে আর আপনারা গলেও যাবেন। মিষ্টি কথায় গলে গিয়ে ভোটটা ভুল জায়গায় দিলে আপনারা সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন। নড়াইলকে আরও ৫০ বছর পেছনে ঠেলে দেবেন। আর এর জন্য আপনাদের সন্তানরা আপনাদের দায়ী করবেন।
মাশরাফী বলেন, আপনাদের জন্য কিছু করে তো ভোট চাইতে এসেছি। কিন্তু অনেকে তো আপনাদের খোঁজ নিতেও আসে না। আরামের জীবন ছেড়ে আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তনে মাঠে নেমেছি। বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে আমার বাপ চাচা এই করছে ওই করছে, একটা লোক দেখান সামনে এসে বলুক মাশরাফী কারো থেকে ১০ টাকা নিছে বা কাউকে অবৈধ সুবিধা দিছে।
তিনি আরও বলেন, আপনাদের ভাগ্য আপনাদেরই হাতে। ৮ তারিখে হয় আপনাদের জন্য কাজ করতে মাঠে নামবো, না হয় আপনারা ফিরিয়ে দিলে আরামের জীবন যাপনে চলে যাবো। তবে এটা সত্য আপনাদের কাছে আসবে ছদ্মবেশে মিষ্টভাষীদের কেউ একজন, কিন্তু কোন ভাল মানুষ আপনাদের জন্য আসবে না।