বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, রাবি: ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় শিক্ষা ক্যাডারের ইংরেজি বিষয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৪-১৫ সেশনের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার রনি। এর আগে ইংরেজি বিভাগের মাস্টার্স পরীক্ষায় নন-থিসিস গ্রুপ থেকে প্রথম স্থান অধিকার করে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।
শিক্ষা ক্যাডারে দ্বিতীয় হওয়ার অনুভূতি জানতে চাইলে শাহরিয়ার রনি বলেন, "মহান আল্লাহর নিকট কৃতজ্ঞ আমি। রোল টা রেজাল্ট শীটে খুঁজে পাওয়ায় ভীষণ খুশি হয়েছিলাম; আর শিক্ষা ক্যাডারের ইংরেজি বিষয়ের মেধাতালিকার প্রথম দিকে নিজের রোলটা দেখতে পাওয়া আরো নতুন মাত্রা যোগ করে।"
ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার পেছনে আগে থেকেই শিক্ষক হওয়ার ইচ্ছেটা ছিল কি না?—এই প্রশ্নের উত্তরে রনি জানান, "ইংরেজি বিভাগে ভালো করাটা আসলে পরবর্তীতে শিক্ষক হতে সাহায্য করবে তেমন মানসিকতা থেকে হয়নি। আমি মোটামুটি প্রথম থেকেই বিসিএস নিয়ে আগ্রহী ছিলাম; সেই হিসাবে ডিপার্টমেন্টে প্রথম দিকে থাকতেই হবে এমন প্রয়োজন অনুভব করিনি। তবে ডিপার্টমেন্টে ভালো করার প্রধান কারণ: প্রথমত আল্লাহর সাহায্য; দ্বিতীয়ত, সাহিত্যের প্রতি ভালো লাগা আগে থেকেই ছিল, কারণ আমার বড় ভাই নিজেও ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন এবং বর্তমানে একটি সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।"
"রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে আসার পর সম্মানিত শিক্ষকগণ ও তাদের নির্দেশনা; ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ও বন্ধুদের মধ্যে বিভিন্ন আইডিয়া, ফিলোসোফি নিয়ে ডিসকাশন সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসাটা আরও বাড়িয়ে দেয়। এজন্যই যতটুকু অর্জন তা সম্ভব হয়েছে।" —যুক্ত করেন তিনি।
বিসিএস পরীক্ষার জন্য নিজের প্রস্তুতি প্রসঙ্গে তিনি রনি বলেন, "প্রিলিমিনারি পরীক্ষা যেহেতু লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বাছাই পর্ব; তাই প্রিলির ক্ষেত্রে যত মার্কস পেলে রিটেনের জন্য মনোনীত হওয়া সম্ভব, তত মার্কের আশেপাশের টার্গেট নিয়ে প্রস্তুতি নিতাম। রিটেনে সবগুলো বিষয়ের পড়াশোনার পাশাপাশি, পরীক্ষায় টাইম মেনেজমেন্টের উপর গুরুত্ব দিয়েছি। সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আসার চেষ্টা করেছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে। ভাইভাতে সাবলীল থাকার চেষ্টা করেছি। উত্তর দেবার সময় জড়তা যেন না আসে সেদিকে সতর্ক ছিলাম। ইংরেজি সাহিত্য বিভাগ থেকে যা যা শিখেছি, সেগুলো এখানে অনেক সহযোগিতা করেছে।"
শিক্ষা ক্যাডারে দ্বিতীয় হওয়ার অনুভূতি জানতে চাইলে শাহরিয়ার রনি বলেন, "মহান আল্লাহর নিকট কৃতজ্ঞ আমি। রোল টা রেজাল্ট শীটে খুঁজে পাওয়ায় ভীষণ খুশি হয়েছিলাম; আর শিক্ষা ক্যাডারের ইংরেজি বিষয়ের মেধাতালিকার প্রথম দিকে নিজের রোলটা দেখতে পাওয়া আরো নতুন মাত্রা যোগ করে।"
ডিপার্টমেন্টে ভালো রেজাল্ট করার পেছনে আগে থেকেই শিক্ষক হওয়ার ইচ্ছেটা ছিল কি না?—এই প্রশ্নের উত্তরে রনি জানান, "ইংরেজি বিভাগে ভালো করাটা আসলে পরবর্তীতে শিক্ষক হতে সাহায্য করবে তেমন মানসিকতা থেকে হয়নি। আমি মোটামুটি প্রথম থেকেই বিসিএস নিয়ে আগ্রহী ছিলাম; সেই হিসাবে ডিপার্টমেন্টে প্রথম দিকে থাকতেই হবে এমন প্রয়োজন অনুভব করিনি। তবে ডিপার্টমেন্টে ভালো করার প্রধান কারণ: প্রথমত আল্লাহর সাহায্য; দ্বিতীয়ত, সাহিত্যের প্রতি ভালো লাগা আগে থেকেই ছিল, কারণ আমার বড় ভাই নিজেও ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন এবং বর্তমানে একটি সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।"
"রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে আসার পর সম্মানিত শিক্ষকগণ ও তাদের নির্দেশনা; ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ও বন্ধুদের মধ্যে বিভিন্ন আইডিয়া, ফিলোসোফি নিয়ে ডিসকাশন সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসাটা আরও বাড়িয়ে দেয়। এজন্যই যতটুকু অর্জন তা সম্ভব হয়েছে।" —যুক্ত করেন তিনি।
বিসিএস পরীক্ষার জন্য নিজের প্রস্তুতি প্রসঙ্গে তিনি রনি বলেন, "প্রিলিমিনারি পরীক্ষা যেহেতু লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বাছাই পর্ব; তাই প্রিলির ক্ষেত্রে যত মার্কস পেলে রিটেনের জন্য মনোনীত হওয়া সম্ভব, তত মার্কের আশেপাশের টার্গেট নিয়ে প্রস্তুতি নিতাম। রিটেনে সবগুলো বিষয়ের পড়াশোনার পাশাপাশি, পরীক্ষায় টাইম মেনেজমেন্টের উপর গুরুত্ব দিয়েছি। সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আসার চেষ্টা করেছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে। ভাইভাতে সাবলীল থাকার চেষ্টা করেছি। উত্তর দেবার সময় জড়তা যেন না আসে সেদিকে সতর্ক ছিলাম। ইংরেজি সাহিত্য বিভাগ থেকে যা যা শিখেছি, সেগুলো এখানে অনেক সহযোগিতা করেছে।"