এবার জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ২৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন অনেকে। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। জোর কদমে উদ্ধারকাজ চলছে। খবর সিএনএন এর।
গতকাল সোমবার ১ জানুয়ারি ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে দেশটির উত্তর-মধ্যাঞ্চলীয় এলাকা। ভূমিকম্পের পর জারি করা হয় সুনামি সতর্কতা। পরে অবশ্য তা প্রত্যাহার করা হয়।
এদিকে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ইশিওয়াকা অঞ্চল। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শতাধিক স্থাপনা, বিদ্যুৎহীন ৩৩ হাজারের কাছাকাছি ঘরবাড়ি। আশ্রয়কেন্দ্রে রাত কাটিয়েছেন হাজার-হাজার মানুষ।
এখন পর্যন্ত দেড় শতাধিক আফটারশক অনুভূত হয়েছে দুর্গত এলাকায়। সোমবারের এই ভূমিকম্পের পর রাশিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়াতেও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। এ সময় উত্তাল হয়ে ওঠে সাগর। উপকূলে আছড়ে পড়ে ৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস।
এদিকে দুর্গত এলাকায় সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। জাপানকে সব ধরনের সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনও।
গতকাল সোমবার ১ জানুয়ারি ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে দেশটির উত্তর-মধ্যাঞ্চলীয় এলাকা। ভূমিকম্পের পর জারি করা হয় সুনামি সতর্কতা। পরে অবশ্য তা প্রত্যাহার করা হয়।
এদিকে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ইশিওয়াকা অঞ্চল। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শতাধিক স্থাপনা, বিদ্যুৎহীন ৩৩ হাজারের কাছাকাছি ঘরবাড়ি। আশ্রয়কেন্দ্রে রাত কাটিয়েছেন হাজার-হাজার মানুষ।
এখন পর্যন্ত দেড় শতাধিক আফটারশক অনুভূত হয়েছে দুর্গত এলাকায়। সোমবারের এই ভূমিকম্পের পর রাশিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়াতেও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। এ সময় উত্তাল হয়ে ওঠে সাগর। উপকূলে আছড়ে পড়ে ৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস।
এদিকে দুর্গত এলাকায় সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। জাপানকে সব ধরনের সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনও।