এবার পূর্ব এশিয়ার দেশ জাপানে ইশিকাওয়া অঞ্চলে আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পের প্রভাবে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া ভূমিকম্পে আহত হয়েছেন আরও অনেক মানুষ। ভূমিকম্পের শক্তিশালী আঘাতে বেশ কয়েকটি শহরে ধসে পড়া কয়েক ডজন ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে মানুষ আটকে থাকার আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসির।
গতকাল সোমবার ১ জানুয়ারি জাপানের উত্তর-পশ্চিম উপকূলে নোতো উপদ্বীপে ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ধ্বংস হয়ে গেছে বাড়ির পর বাড়ি। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে ‘২০২৪ নোটো পেনিনসুলা ভূমিকম্প’ নামে নামকরণ করেছে।
তবে ভূমিকম্পের পর জাপান সাগর বরাবর সুনামি সংক্রান্ত সমস্ত সতর্কতা প্রত্যাহার করেছে জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে দেশটির সরকারি বার্তাসংস্থা এনএইচকে। জাপানের সেলফ ডিফেন্স বাহিনী বা এসডিএফের প্রায় এক হাজার সদস্য ভূমিকম্প কবলিত এলাকায় অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা।
তবে বেশীরভাগ স্থানেই রাস্তা ফেটে যাওয়া ও ভেঙে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলোতে পৌঁছানো কঠিন হয়ে উঠেছে উদ্ধারকর্মীদের জন্য।
অন্যদিকে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জাপানের আবহাওয়া অফিসের বরাতে জানিয়েছে যে সোমবার থেকে জাপানে ৭.৬ মাত্রার একটি শক্তিশালী কম্পনসহ ১৫৫টি ভূমিকম্প বা আফটারশক আঘাত হেনেছে। এদিন আঘাত হানা বেশিরভাগ আফটারশকের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৩ মাত্রার বেশি।
এছাড়া মঙ্গলবার ভোরেও দেশটিতে ছয়টি শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাপানের আবহাওয়া অফিস। এছাড়া ভূমিকম্পের পর টোকিওকে প্রয়োজনীয় সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক।
গতকাল সোমবার ১ জানুয়ারি জাপানের উত্তর-পশ্চিম উপকূলে নোতো উপদ্বীপে ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ধ্বংস হয়ে গেছে বাড়ির পর বাড়ি। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে ‘২০২৪ নোটো পেনিনসুলা ভূমিকম্প’ নামে নামকরণ করেছে।
তবে ভূমিকম্পের পর জাপান সাগর বরাবর সুনামি সংক্রান্ত সমস্ত সতর্কতা প্রত্যাহার করেছে জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে দেশটির সরকারি বার্তাসংস্থা এনএইচকে। জাপানের সেলফ ডিফেন্স বাহিনী বা এসডিএফের প্রায় এক হাজার সদস্য ভূমিকম্প কবলিত এলাকায় অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা।
তবে বেশীরভাগ স্থানেই রাস্তা ফেটে যাওয়া ও ভেঙে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলোতে পৌঁছানো কঠিন হয়ে উঠেছে উদ্ধারকর্মীদের জন্য।
অন্যদিকে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জাপানের আবহাওয়া অফিসের বরাতে জানিয়েছে যে সোমবার থেকে জাপানে ৭.৬ মাত্রার একটি শক্তিশালী কম্পনসহ ১৫৫টি ভূমিকম্প বা আফটারশক আঘাত হেনেছে। এদিন আঘাত হানা বেশিরভাগ আফটারশকের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৩ মাত্রার বেশি।
এছাড়া মঙ্গলবার ভোরেও দেশটিতে ছয়টি শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাপানের আবহাওয়া অফিস। এছাড়া ভূমিকম্পের পর টোকিওকে প্রয়োজনীয় সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক।