রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে বাসার ছাদে ফানুস ওড়াতে গিয়ে তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। গতকাল রবিবার ৩১ ডিসেম্বর দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন মো. সিয়াম (১৬) ও তার দুই চাচা মো. রাকিব হোসেন (১৮) ও মো. রায়হান (১৬)।
এদিকে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে ছাদে ফানুস ওড়াতে গিয়ে তিনজন দগ্ধ হন। পরে দগ্ধ অবস্থায় রাত সোয়া ১টার দিকে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
দগ্ধ সিয়ামের বাবা স্বপন বেপারী বলেন, নতুন বছর উপলক্ষে বাসার ছাদে ফানুস উড়াতে গিয়ে আমার ছেলে সিয়াম ও আমার দুই ভাই দগ্ধ হয়েছে। দ্রুত তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে এসেছি। ছেলে সিয়ামের শরীর পুড়ে গেছে এবং আমার ভাইদের অল্প পুড়েছে। জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
এর আগে পুলিশের পক্ষ থেকে কড়া হুঁশিয়ারি ছিল, এবার আকাশে ওড়ানো যাবে না ফানুস, আতশবাজিতে ছিল নিষেধাজ্ঞা। শেষ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই আকাশে ফানুস উড়িয়ে, ‘বৃষ্টির মতো’ আতশবাজি ফুটিয়ে ঢাকাবাসী উদযাপন করল নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর আয়োজন।
এদিকে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে ছাদে ফানুস ওড়াতে গিয়ে তিনজন দগ্ধ হন। পরে দগ্ধ অবস্থায় রাত সোয়া ১টার দিকে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
দগ্ধ সিয়ামের বাবা স্বপন বেপারী বলেন, নতুন বছর উপলক্ষে বাসার ছাদে ফানুস উড়াতে গিয়ে আমার ছেলে সিয়াম ও আমার দুই ভাই দগ্ধ হয়েছে। দ্রুত তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে এসেছি। ছেলে সিয়ামের শরীর পুড়ে গেছে এবং আমার ভাইদের অল্প পুড়েছে। জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
এর আগে পুলিশের পক্ষ থেকে কড়া হুঁশিয়ারি ছিল, এবার আকাশে ওড়ানো যাবে না ফানুস, আতশবাজিতে ছিল নিষেধাজ্ঞা। শেষ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই আকাশে ফানুস উড়িয়ে, ‘বৃষ্টির মতো’ আতশবাজি ফুটিয়ে ঢাকাবাসী উদযাপন করল নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর আয়োজন।