এবার বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার এক নিখোঁজ মাদরাসা ছাত্রের সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে করা পোস্ট দেখে পরিবারের কাছে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন একটি প্রতারক চক্র। পরে এ চক্রে দুজনকে আটক করেন পাথরঘাটা থানা পুলিশ।
এদিকে আটককৃত প্রতারক চক্রের ওই দুজনের নাম জয় ও মহিবুল্লাহ। তারা দুইজনই সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা। গতকাল ৩১ ডিসেম্বর রাতে পাথারঘাটা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এদিকে নিখোঁজ ওই মাদ্রাসা ছাত্র হলো, পাথরঘাটা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের গোরস্থান হাফেজিয়া মাদরাসার ছাত্র মাসুদ রানা (১৭)। তিনি পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে বাসিন্দা মানিক মিয়ার ছেলে।
এ বিষয়ে মাসুদ রানার বাবা মানিক মিয়া বলেন, গত সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) আমার ছেলে মাদরাসা থেকে বাড়িতে ফেরার কথা বলে বের হয়ে বাড়িতে আসেনি। পরে তাকে কোথাও না পেয়ে আমরা খুঁজতে শুরু করি। এছাড়া মাসুদ রানার সন্ধান চেয়ে মোবাইল নম্বর লিখে ফেসবুকে একটি পোস্টও করা হয়।
এরপর গত শুক্রবার ২৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফেসবুকে সন্ধান চেয়ে পোস্ট করা মোবাইল নম্বরে কল করে মাসুদ রানার সন্ধান দেবে বলে একটি অচেনা নম্বর থেকে কল দেয়। তবে বিনিময়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। পরে এ ঘটনা পাথরঘাটা থানার পুলিশকে জানিয়ে এবং ছেলের সন্ধান পেতে থানায় একটি ডায়েরি করেছি।
এদিকে পাথারঘাটা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিখোঁজ এবং মুক্তিপণের বিষয়ে থানায় ডায়েরি করার পরপরই মাসুদ রানার সন্ধানে মুক্তিপণ চাওয়া ব্যক্তিদের ধরতে তৎপর হয় পুলিশ। দ্রুত সময়ের মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে মুক্তিপণ চাওয়া মোবাইল নম্বরের অবস্থান নির্ণয় করে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়।
পাথরঘাটা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, আটক জয় ও মহিবুল্লাহ দুজনই প্রতারক। ফেসবুকে পোস্ট দেখে কিছু টাকা হাতিয়ে নিতে মুক্তিপণ দাবি করেন। প্রথামিক জিজ্ঞেসাবাদে পুলিশের কাছে এ কথা তারা স্বীকার করেছেন। আটক ওই দু'জনকে রাতের মধ্যে পাথরঘাটা থানায় নিয়ে আসা হবে। এছাড়া নিখোঁজ মাসুদ রানাকে খুঁজে বের করতে পুলিশ কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
এদিকে আটককৃত প্রতারক চক্রের ওই দুজনের নাম জয় ও মহিবুল্লাহ। তারা দুইজনই সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা। গতকাল ৩১ ডিসেম্বর রাতে পাথারঘাটা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এদিকে নিখোঁজ ওই মাদ্রাসা ছাত্র হলো, পাথরঘাটা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের গোরস্থান হাফেজিয়া মাদরাসার ছাত্র মাসুদ রানা (১৭)। তিনি পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে বাসিন্দা মানিক মিয়ার ছেলে।
এ বিষয়ে মাসুদ রানার বাবা মানিক মিয়া বলেন, গত সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) আমার ছেলে মাদরাসা থেকে বাড়িতে ফেরার কথা বলে বের হয়ে বাড়িতে আসেনি। পরে তাকে কোথাও না পেয়ে আমরা খুঁজতে শুরু করি। এছাড়া মাসুদ রানার সন্ধান চেয়ে মোবাইল নম্বর লিখে ফেসবুকে একটি পোস্টও করা হয়।
এরপর গত শুক্রবার ২৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফেসবুকে সন্ধান চেয়ে পোস্ট করা মোবাইল নম্বরে কল করে মাসুদ রানার সন্ধান দেবে বলে একটি অচেনা নম্বর থেকে কল দেয়। তবে বিনিময়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। পরে এ ঘটনা পাথরঘাটা থানার পুলিশকে জানিয়ে এবং ছেলের সন্ধান পেতে থানায় একটি ডায়েরি করেছি।
এদিকে পাথারঘাটা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিখোঁজ এবং মুক্তিপণের বিষয়ে থানায় ডায়েরি করার পরপরই মাসুদ রানার সন্ধানে মুক্তিপণ চাওয়া ব্যক্তিদের ধরতে তৎপর হয় পুলিশ। দ্রুত সময়ের মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে মুক্তিপণ চাওয়া মোবাইল নম্বরের অবস্থান নির্ণয় করে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়।
পাথরঘাটা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, আটক জয় ও মহিবুল্লাহ দুজনই প্রতারক। ফেসবুকে পোস্ট দেখে কিছু টাকা হাতিয়ে নিতে মুক্তিপণ দাবি করেন। প্রথামিক জিজ্ঞেসাবাদে পুলিশের কাছে এ কথা তারা স্বীকার করেছেন। আটক ওই দু'জনকে রাতের মধ্যে পাথরঘাটা থানায় নিয়ে আসা হবে। এছাড়া নিখোঁজ মাসুদ রানাকে খুঁজে বের করতে পুলিশ কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।