সাইফুল্লাহ, ঢাকা: রাজধানীর আদাবর থানার হাজতখানা থেকে পালিয়েছে এক নারী আসামী। তিনি মাদক মামলায় আটক হয়েছিলেন। আসামীর নাম লাবনী আক্তার (২০)।
বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করে আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান বলেন, শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) শেখেরটেক এলাকা থেকে ২০ পিস ইয়াবাসহ ওই নারী মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনা আদাবর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ভোর ৫টার দিকে থানা হাজত থেকে কৌশলে ওই মাদক কারবারি পালিয়ে যায়। আমরা তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে তাকে গ্রেপ্তার করতে পারব।
তিনি আরও বলেন, এর আগে তার বিরুদ্ধে এই থানায় কোনো মামলা নেই। তবে মিরপুরে তার নামে মাদক মামলা রয়েছে।
ওই নারীকে গ্রেপ্তারের পর উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ইব্রাহিম মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। যার মামলা নম্বর ২৬। আদাবর থানার মামলা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে আদাবর থানার এসআই ইব্রাহীম ও এএসআই মাসুম আলীর নেতৃত্বে লাবনী আক্তারকে শেখেরটেক ১১ নম্বর থেকে ২০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে পাঠানোর জন্য আসামিকে থানার হাজতখানায় রাখা হয়। শনিবার সকালে আদালতে পাঠাতে গিয়ে পুলিশ আসামিকে খুঁজে না পেলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। আসামিকে খুঁজে বের করতে আদাবর থানা পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে বলে জানিয়েছে পুলিশের একাধিক সূত্র।
শনিবার ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে। তবে সিসি ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও ওই নারী মাদক কারবারি পালানোর ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ উঠেছে।
বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করে আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান বলেন, শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) শেখেরটেক এলাকা থেকে ২০ পিস ইয়াবাসহ ওই নারী মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনা আদাবর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ভোর ৫টার দিকে থানা হাজত থেকে কৌশলে ওই মাদক কারবারি পালিয়ে যায়। আমরা তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে তাকে গ্রেপ্তার করতে পারব।
তিনি আরও বলেন, এর আগে তার বিরুদ্ধে এই থানায় কোনো মামলা নেই। তবে মিরপুরে তার নামে মাদক মামলা রয়েছে।
ওই নারীকে গ্রেপ্তারের পর উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ইব্রাহিম মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। যার মামলা নম্বর ২৬। আদাবর থানার মামলা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে আদাবর থানার এসআই ইব্রাহীম ও এএসআই মাসুম আলীর নেতৃত্বে লাবনী আক্তারকে শেখেরটেক ১১ নম্বর থেকে ২০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে পাঠানোর জন্য আসামিকে থানার হাজতখানায় রাখা হয়। শনিবার সকালে আদালতে পাঠাতে গিয়ে পুলিশ আসামিকে খুঁজে না পেলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। আসামিকে খুঁজে বের করতে আদাবর থানা পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে বলে জানিয়েছে পুলিশের একাধিক সূত্র।
শনিবার ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে। তবে সিসি ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও ওই নারী মাদক কারবারি পালানোর ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ উঠেছে।