এবার চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরীর ওপর নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর সমর্থকেরা হামলা চালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ৩০ ডিসেম্বর দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়া উপজেলার শান্তিরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ক্ষুব্ধ জনতা সামশুল হক চৌধুরীর ভাই মহব্বতকে ‘কান ধরে ওঠ বস’ করতে বাধ্য করে।
জানা যায়, শনিবার সকালে গাড়িবহর নিয়ে চট্টগ্রাম শহর থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী উপজেলার কুসুমপুরায় গণসংযোগের কথা ছিল। গাড়িবহর নিয়ে পটিয়ার শান্তিরহাটের জিরি মাদ্রাসা গেইট এলাকায় পৌঁছালে সড়কের দুই পাশ থেকে নারী পুরুষ জুতা নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় সামশুল হক চৌধুরী সড়কে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
তিনি একঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন। তার গাড়িতে থাকা পটিয়া উপজেলা আওয়ামী বিতর্কিত নেতা এম এজাজ চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ জনতা “এজাজকে ইয়াবা সম্রাট” বলে শ্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে সামশুল হকের ভাই ফজলুল হক চৌধুরী প্রকাশ মহব্বতের মাথায় লাগে জুতা। তিনি গাড়ি থেকে নেমে পালানোর সময় মহব্বতকে ‘কান ধরে উঠ বস’ করান বিক্ষুদ্ধ জনতা।
এদিকে নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক হারুনুর রশিদ বলেছেন, সেখানে তাদের কোনো কর্মী সমর্থক ছিল না। বিগত ১৫ বছর ওই এলাকায় হুইপ ও তার ভাইয়েরা সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন করায় তারা ক্ষুব্ধ হয়ে জুতা নিক্ষেপ করেছে।
কুসুমপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম হোসাইন রানাসহ আওয়ামী লীগ নেতারা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন এবং প্রার্থীকে নিরাপদে যেতে সহযোগিতা করেন।
এদিকে অ্যাডভোকেট এম হোসাইন রানা জানান, শান্তিরহাটে নৌকা সমর্থিত কার্যালয়ে মহিলা কর্মী সভা চলছিল। সভা চলাকালে অদূরে মাদ্রাসা গেইট এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সড়কে অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে আমরা ছুটে গিয়ে উদ্ধার করি।
তিনি আরও জানান, বিতর্কিত নেতা এজাজকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়ার দাবিতে জুতা নিক্ষেপ করেছে স্থানীয়রা বলে শুনেছি। পটিয়া থানার ওসি মো. সোলাইমান জানিয়েছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীকে অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে থানা পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়েছি। তবে কাউকে আমরা পাইনি। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
জানা যায়, শনিবার সকালে গাড়িবহর নিয়ে চট্টগ্রাম শহর থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী উপজেলার কুসুমপুরায় গণসংযোগের কথা ছিল। গাড়িবহর নিয়ে পটিয়ার শান্তিরহাটের জিরি মাদ্রাসা গেইট এলাকায় পৌঁছালে সড়কের দুই পাশ থেকে নারী পুরুষ জুতা নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় সামশুল হক চৌধুরী সড়কে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
তিনি একঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন। তার গাড়িতে থাকা পটিয়া উপজেলা আওয়ামী বিতর্কিত নেতা এম এজাজ চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ জনতা “এজাজকে ইয়াবা সম্রাট” বলে শ্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে সামশুল হকের ভাই ফজলুল হক চৌধুরী প্রকাশ মহব্বতের মাথায় লাগে জুতা। তিনি গাড়ি থেকে নেমে পালানোর সময় মহব্বতকে ‘কান ধরে উঠ বস’ করান বিক্ষুদ্ধ জনতা।
এদিকে নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক হারুনুর রশিদ বলেছেন, সেখানে তাদের কোনো কর্মী সমর্থক ছিল না। বিগত ১৫ বছর ওই এলাকায় হুইপ ও তার ভাইয়েরা সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন করায় তারা ক্ষুব্ধ হয়ে জুতা নিক্ষেপ করেছে।
কুসুমপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম হোসাইন রানাসহ আওয়ামী লীগ নেতারা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন এবং প্রার্থীকে নিরাপদে যেতে সহযোগিতা করেন।
এদিকে অ্যাডভোকেট এম হোসাইন রানা জানান, শান্তিরহাটে নৌকা সমর্থিত কার্যালয়ে মহিলা কর্মী সভা চলছিল। সভা চলাকালে অদূরে মাদ্রাসা গেইট এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সড়কে অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে আমরা ছুটে গিয়ে উদ্ধার করি।
তিনি আরও জানান, বিতর্কিত নেতা এজাজকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়ার দাবিতে জুতা নিক্ষেপ করেছে স্থানীয়রা বলে শুনেছি। পটিয়া থানার ওসি মো. সোলাইমান জানিয়েছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীকে অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে থানা পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়েছি। তবে কাউকে আমরা পাইনি। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।