দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৬০ প্রার্থীর সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বেইমানি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
তারা বলছেন, দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব তাদের সঙ্গে বেইমানি করেছেন। তারা নির্বাচনী মাঠে নামিয়ে এখন যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক আলোচনায় ৬০ প্রার্থীর পক্ষে এ অভিযোগ জানানো হয়।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৩৭ প্রার্থী।
আলোচনা সভায় তৃণমূল বিএনপির ৬০ প্রার্থীর পক্ষে বলা হয়, আমরা নির্বাচনী ধারা অব্যাহত রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান সমশের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার জাতীয় বেইমান। তারা আমাদের নির্বাচনী মাঠে নামিয়ে এখন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন।
তারা বলেন, আমরা বিশেষ সংবাদমাধ্যমে জানতে পেরেছি দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বিএনপির সঙ্গে আঁতাত করে তৃণমূল বিএনপির সব প্রার্থীকে সরিয়ে এনে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।
তারা আরও বলেন, এ অবস্থায় আমরা তৃণমূল বিএনপির সব প্রার্থী সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই সমস্যা সমাধানের জন্য তার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। যাতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হই।
এ সময় তৃণমূল বিএনপি থেকে যশোর-৫ আসনের প্রার্থী মোস্তফা গণি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি আমাদের সমস্যা সমাধান না করেন তাহলে আমরা কঠোর হতে বাধ্য হবো এবং আমরণ অনশনে যেতে বাধ্য হবো।
তারা বলছেন, দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব তাদের সঙ্গে বেইমানি করেছেন। তারা নির্বাচনী মাঠে নামিয়ে এখন যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক আলোচনায় ৬০ প্রার্থীর পক্ষে এ অভিযোগ জানানো হয়।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৩৭ প্রার্থী।
আলোচনা সভায় তৃণমূল বিএনপির ৬০ প্রার্থীর পক্ষে বলা হয়, আমরা নির্বাচনী ধারা অব্যাহত রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান সমশের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার জাতীয় বেইমান। তারা আমাদের নির্বাচনী মাঠে নামিয়ে এখন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন।
তারা বলেন, আমরা বিশেষ সংবাদমাধ্যমে জানতে পেরেছি দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বিএনপির সঙ্গে আঁতাত করে তৃণমূল বিএনপির সব প্রার্থীকে সরিয়ে এনে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।
তারা আরও বলেন, এ অবস্থায় আমরা তৃণমূল বিএনপির সব প্রার্থী সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই সমস্যা সমাধানের জন্য তার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। যাতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হই।
এ সময় তৃণমূল বিএনপি থেকে যশোর-৫ আসনের প্রার্থী মোস্তফা গণি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি আমাদের সমস্যা সমাধান না করেন তাহলে আমরা কঠোর হতে বাধ্য হবো এবং আমরণ অনশনে যেতে বাধ্য হবো।