নৌকার কথা না শুনলে পুলিশকে থানা থেকে বের করে দেওয়ার হুমকির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। মাদারীপুর-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের পক্ষে কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিম পুলিশের উদ্দেশে এ হুমকি দেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকালে সহকারী রিটার্নিং অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষ থেকে।
জানা যায়, বুধবার রাতে উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়নের হাকিমুন্নেসা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নৌকার প্রার্থী আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার নির্বাচনী সভা হয়। ওই সভায় বক্তব্য দেন সাহেবরামপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নৌকা প্রতীকের কর্মী কামরুল হাসান সেলিম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে কামরুল হাসান সেলিম বলেন, ‘আমরা হলাম ড. আবদুস সোবহান গোলাপের কর্মী, আওয়ামী লীগের কর্মী।
আমাদের দিকে চোখ তুলে তাকালে চোখটা খুলে ফেলতে হবে। আবার কেউ যদি বলে পা ভেঙ্গে ফেলবে, তাহলে আমাকে ফোন দিবেন, চতুর্দিক দিয়ে বল্লার মতো এসে ধরে ওকে শেষ করে দেওয়া হবে। কোনো ছাড় হবে না। আপনারা পারবেন না? ভয় লাগে? আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। পুলিশ আপনাদের। যে পুলিশ হালায় কথা শুনবে না সেই পুলিশ হালাকে থানায় রাখব না, পরিস্কার ভাষা।’
এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সোহেল রানা বলেন, প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই নৌকার প্রার্থী এবং তার কর্মী ও সমর্থকরা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করে আসছে। বিভিন্ন সভা-উঠান বৈঠকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভীতিকর বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে ভোটারদের মধ্যে ভীতিকর পরিবেশ তৈরি ও নির্বাচনের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগের সভাপতি কামরুল হাসান সেলিমের বক্তব্য জানার জন্য বার বার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও কালকিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকালে সহকারী রিটার্নিং অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষ থেকে।
জানা যায়, বুধবার রাতে উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়নের হাকিমুন্নেসা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নৌকার প্রার্থী আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার নির্বাচনী সভা হয়। ওই সভায় বক্তব্য দেন সাহেবরামপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নৌকা প্রতীকের কর্মী কামরুল হাসান সেলিম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে কামরুল হাসান সেলিম বলেন, ‘আমরা হলাম ড. আবদুস সোবহান গোলাপের কর্মী, আওয়ামী লীগের কর্মী।
আমাদের দিকে চোখ তুলে তাকালে চোখটা খুলে ফেলতে হবে। আবার কেউ যদি বলে পা ভেঙ্গে ফেলবে, তাহলে আমাকে ফোন দিবেন, চতুর্দিক দিয়ে বল্লার মতো এসে ধরে ওকে শেষ করে দেওয়া হবে। কোনো ছাড় হবে না। আপনারা পারবেন না? ভয় লাগে? আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। পুলিশ আপনাদের। যে পুলিশ হালায় কথা শুনবে না সেই পুলিশ হালাকে থানায় রাখব না, পরিস্কার ভাষা।’
এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সোহেল রানা বলেন, প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই নৌকার প্রার্থী এবং তার কর্মী ও সমর্থকরা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করে আসছে। বিভিন্ন সভা-উঠান বৈঠকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভীতিকর বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে ভোটারদের মধ্যে ভীতিকর পরিবেশ তৈরি ও নির্বাচনের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগের সভাপতি কামরুল হাসান সেলিমের বক্তব্য জানার জন্য বার বার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও কালকিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’