আবিদ হাসান, হরিরামপুর, মানিকগঞ্জ: নদী-ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণসহ শিক্ষা, কৃষি, চিকিৎসা ও অবকাঠামো খাতকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন মানিকগঞ্জ-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে এক সংবাদ সম্মেলনে ২০ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেন তিনি।
ইশতেহারে সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল দাবি করেন, মানিকগঞ্জে তিনিই প্রথম নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করলেন। ইশতেহারগুলো হলো- প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে আমি সবচেয়ে দুর্বল। জনগণের টাকায় আমি মনোনয়নপত্র কিনেছি। কর্মী-সমর্থকেরা তাদের পকেটের টাকায় আমার নির্বাচনী খরচ বহন করছেন। আমি আমার ইশতেহার সাধারণ মানুষের ইশতেহার হিসেবেই মনে করছি। আমার বিজয় হলে সাধারণ জনগণেরই বিজয় হবে। আমি আগের কোনো সংসদ সদস্যের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড অস্বীকার করি না। বরং আমি নির্বাচিত হলে পূর্ববতী উন্নয়নের ধারাবাহিকতার সাথে আরও নতুনত্ব যোগ করবো। আমার নির্বাচনী ইশতেহারে কৃষি, শিক্ষা, গণ-পরিবহন, পদ্মা রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণসহ সুনির্দিষ্ট উন্নয়ন পরিকল্পনা ফুটে উঠেছে।
ঘোষিত ২০ দফা ইশতেহারের বিষয়গুলো হলো-দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সংবিধান ও জাতীয় সংসদের মর্যাদাকে সমুন্নত রাখা; ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে নিরাপদ পরিবেশ তৈরি; পরিবারসহ নির্বাচনী এলাকায় সার্বক্ষণিক-ভাবে বসবাস করা; নিত্য-পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে নিয়মিত বাজার মনিটরিং; নিজে এবং আওতাধীন সকলকে দুর্নীতিমুক্ত রাখা; হরিরামপুরে ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ; ঢাকা-সিংগাইর-হরিরামপুর-ঝিটকা-হাটিপাড়া রুটে মানসম্মত বাস সার্ভিস চালু করা; বরুন্ডি ঘাটে কালীগঙ্গা নদীতে ব্রিজ তৈরি, সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চালকসহ সার্বক্ষণিক অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালু; নির্বাচনী এলাকার গর্ভবতী নারী, শিশু ও বয়স্কদের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন করা; নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ; পদ্মার চরের পর্যটন শিল্পের বিকাশ ও চরের বাসিন্দাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি; পরিবেশ, নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ করা।
এছাড়াও, জেলা পর্যায়ে কলেজে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে বাস-সার্ভিস চালু; কৃষি ঋণ, ভর্তুকি, সার ও কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে বাজার মনিটরিং; তাঁতী, মৎস্যজীবী, কুমার, রিকশাচালক, অটোচালক, দিনমজুর, মুচি, হরিজন সম্প্রদায়, ব্যবসায়ীসহ অন্যান্য পেশাজীবীদের কর্মসংস্থানের পরিবেশ নিশ্চিত করা; দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিদেশ গমনেচ্ছু নারী ও পুরুষদের জন্য কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, স্কুল কলেজে ক্যারিয়ার পরামর্শ কেন্দ্র ও তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্র স্থাপন; নির্বাচনী এলাকার ১৪টি বাজারকে রপ্তানিমুখী কৃষিপণ্যের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা; খেলার মাঠ দখলমুক্ত এবং খেলা সচল রাখার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ; গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে একাধিক গণ-পাঠাগার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা; নির্বাচনী এলাকার সকল শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার জীবনী গ্রন্থ প্রকাশের উদ্যোগসহ সারাদেশে এটি করার জন্য সংসদে প্রস্তাব উত্থাপন এবং গণ-বিরোধী কোন প্রকল্প এবং কাজ বাস্তবায়নের সুপারিশ না করা।
সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সামসুদ্দিন আহমেদের ছেলে। হরিরামপুর উপজেলার একমাত্র প্রার্থী হিসেবে চঞ্চল এবারের সংসদ নির্বাচনে চমক দেখাতে পারেন বলে জানিয়েছেন ভোটাররা।
ইশতেহারে সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল দাবি করেন, মানিকগঞ্জে তিনিই প্রথম নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করলেন। ইশতেহারগুলো হলো- প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে আমি সবচেয়ে দুর্বল। জনগণের টাকায় আমি মনোনয়নপত্র কিনেছি। কর্মী-সমর্থকেরা তাদের পকেটের টাকায় আমার নির্বাচনী খরচ বহন করছেন। আমি আমার ইশতেহার সাধারণ মানুষের ইশতেহার হিসেবেই মনে করছি। আমার বিজয় হলে সাধারণ জনগণেরই বিজয় হবে। আমি আগের কোনো সংসদ সদস্যের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড অস্বীকার করি না। বরং আমি নির্বাচিত হলে পূর্ববতী উন্নয়নের ধারাবাহিকতার সাথে আরও নতুনত্ব যোগ করবো। আমার নির্বাচনী ইশতেহারে কৃষি, শিক্ষা, গণ-পরিবহন, পদ্মা রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণসহ সুনির্দিষ্ট উন্নয়ন পরিকল্পনা ফুটে উঠেছে।
ঘোষিত ২০ দফা ইশতেহারের বিষয়গুলো হলো-দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সংবিধান ও জাতীয় সংসদের মর্যাদাকে সমুন্নত রাখা; ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে নিরাপদ পরিবেশ তৈরি; পরিবারসহ নির্বাচনী এলাকায় সার্বক্ষণিক-ভাবে বসবাস করা; নিত্য-পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে নিয়মিত বাজার মনিটরিং; নিজে এবং আওতাধীন সকলকে দুর্নীতিমুক্ত রাখা; হরিরামপুরে ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ; ঢাকা-সিংগাইর-হরিরামপুর-ঝিটকা-হাটিপাড়া রুটে মানসম্মত বাস সার্ভিস চালু করা; বরুন্ডি ঘাটে কালীগঙ্গা নদীতে ব্রিজ তৈরি, সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চালকসহ সার্বক্ষণিক অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালু; নির্বাচনী এলাকার গর্ভবতী নারী, শিশু ও বয়স্কদের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন করা; নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ; পদ্মার চরের পর্যটন শিল্পের বিকাশ ও চরের বাসিন্দাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি; পরিবেশ, নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ করা।
এছাড়াও, জেলা পর্যায়ে কলেজে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে বাস-সার্ভিস চালু; কৃষি ঋণ, ভর্তুকি, সার ও কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে বাজার মনিটরিং; তাঁতী, মৎস্যজীবী, কুমার, রিকশাচালক, অটোচালক, দিনমজুর, মুচি, হরিজন সম্প্রদায়, ব্যবসায়ীসহ অন্যান্য পেশাজীবীদের কর্মসংস্থানের পরিবেশ নিশ্চিত করা; দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিদেশ গমনেচ্ছু নারী ও পুরুষদের জন্য কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, স্কুল কলেজে ক্যারিয়ার পরামর্শ কেন্দ্র ও তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্র স্থাপন; নির্বাচনী এলাকার ১৪টি বাজারকে রপ্তানিমুখী কৃষিপণ্যের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা; খেলার মাঠ দখলমুক্ত এবং খেলা সচল রাখার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ; গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে একাধিক গণ-পাঠাগার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা; নির্বাচনী এলাকার সকল শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার জীবনী গ্রন্থ প্রকাশের উদ্যোগসহ সারাদেশে এটি করার জন্য সংসদে প্রস্তাব উত্থাপন এবং গণ-বিরোধী কোন প্রকল্প এবং কাজ বাস্তবায়নের সুপারিশ না করা।
সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সামসুদ্দিন আহমেদের ছেলে। হরিরামপুর উপজেলার একমাত্র প্রার্থী হিসেবে চঞ্চল এবারের সংসদ নির্বাচনে চমক দেখাতে পারেন বলে জানিয়েছেন ভোটাররা।