গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলের সাবেক স্ত্রী মেহরুবা সালসাবিল মাহমুদ অভিযোগ করে বলেছেন, নোবেলের মাদকাসক্তির পেছনে কয়েক জন শিল্পী ও আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল করা বিমানের এয়ার হোস্টেজ জড়িত। তারাই নোবেলকে মাদক সাপ্লাই দিতেন। এমনকি তাঁদের এসব বিষয় নিয়ে আমি কথা বলায় আমাকে বিভিন্ন নম্বর থেকে হুমকি দেওয়া হতো। আজ শনিবার ডিবি কার্যালয়ে সালসাবিল মাহমুদ এসব কথা বলেন। তবে তিনি কারও নাম প্রকাশ করেননি।
সালসাবিল জানান, ‘আমি তার সঙ্গে সংসার করেছি সে খুব ভালো একজন মানুষ ছিল। কোনো একটা কারণে কোনো একটা চক্রের মধ্যে পরে প্রচণ্ড পরিমানে মাদকাশক্ত হয়ে যায়। এরপরে তার ব্যবহারে পরিবর্তন আসে এবং সে অন্যরকম মানুষে পরিণত হয়, মাদকাশক্ত মানুষে পরিণত হয়। এরপর যে ঘটনাগুলো ঘটে, সেটা নেশার ফলশ্রুতিতে এই ঘটেছে।
নেশাগ্রস্ত হওয়ার পর নোবেল প্রতিদিনেই মারধর করতেন বলে জানান সালসাবিল। তিনি আরও জানান, ‘আমাকে প্রচণ্ড পরিমানে মারধর করা হত, তখন আমি গুলশান থানায় একটা জিডি করেছিলাম। একদিন প্রচণ্ড যখন পরিমানে মারছে তখন আমি ৯৯৯-কল দেই। সেখানে ১০ মিনিটের মধ্যে পুলিশ চলে আসে, তখন তারা এসে নোবেলকে ঠেকিয়ে আমাকে বাঁচায়। তখন তারা নোবেলকে জিজ্ঞেস করে- কেন মারছেন। নোবেল তাদেরকে বলে- আমি আসলে অনেক ধরণের জিনিস খাই, আমার মাথা ঠিক থাকেনা আমি তাকে মারি।
‘এরপর ওখান থেকে আমাকে যখন উদ্ধার করা তখন আমি গুলশান থানায় একটা জিডি করি। এরপর আমি আর আইনগতভাবে এগোয়নি। কারণ আমি চাচ্ছিলাম কোনোভাবে সে নেশাটা থেকে বের হয়ে আসুক একটা সুস্থ জীবন যাপন করুক। আমার উদ্দেশ্য তাকে শাস্তি দেয়া ছিল না, আমার উদ্দেশ্য ছিল সে যেন ভালোভাবে জীবনযাপন করতে পারেন নোবেলের সঙ্গে যুক্ত মাদক চক্র ও নারী সম্পৃক্ততা নিয়ে সালসাবিল বলেন, ‘মেয়ের সম্পৃক্ততা আমি কখনও দেখিনি তাকে। কিন্তু তাদের চক্রে একটা এয়ার হোস্টেজ চক্র কাজ করে, যেখান থেকে একজন তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখে এবং তাকে যত ধরণের মাদক সে তাকে সাপ্লাই দেয়।’ এদিকে নোবেলের বিরুদ্ধে কোনো মামলা না করলেও ডিবি মৌখিক অভিযোগ করেছেন বলেও জানান সালসাবিল।
এর আগে দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে টাকা নিতেন গায়ক মাইনুল আহসান নোবেল। টাকা নিয়ে তিনি গান গাইতে যেতেন না। এমন এক অভিযোগে মামলা হয়। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
সালসাবিল জানান, ‘আমি তার সঙ্গে সংসার করেছি সে খুব ভালো একজন মানুষ ছিল। কোনো একটা কারণে কোনো একটা চক্রের মধ্যে পরে প্রচণ্ড পরিমানে মাদকাশক্ত হয়ে যায়। এরপরে তার ব্যবহারে পরিবর্তন আসে এবং সে অন্যরকম মানুষে পরিণত হয়, মাদকাশক্ত মানুষে পরিণত হয়। এরপর যে ঘটনাগুলো ঘটে, সেটা নেশার ফলশ্রুতিতে এই ঘটেছে।
নেশাগ্রস্ত হওয়ার পর নোবেল প্রতিদিনেই মারধর করতেন বলে জানান সালসাবিল। তিনি আরও জানান, ‘আমাকে প্রচণ্ড পরিমানে মারধর করা হত, তখন আমি গুলশান থানায় একটা জিডি করেছিলাম। একদিন প্রচণ্ড যখন পরিমানে মারছে তখন আমি ৯৯৯-কল দেই। সেখানে ১০ মিনিটের মধ্যে পুলিশ চলে আসে, তখন তারা এসে নোবেলকে ঠেকিয়ে আমাকে বাঁচায়। তখন তারা নোবেলকে জিজ্ঞেস করে- কেন মারছেন। নোবেল তাদেরকে বলে- আমি আসলে অনেক ধরণের জিনিস খাই, আমার মাথা ঠিক থাকেনা আমি তাকে মারি।
‘এরপর ওখান থেকে আমাকে যখন উদ্ধার করা তখন আমি গুলশান থানায় একটা জিডি করি। এরপর আমি আর আইনগতভাবে এগোয়নি। কারণ আমি চাচ্ছিলাম কোনোভাবে সে নেশাটা থেকে বের হয়ে আসুক একটা সুস্থ জীবন যাপন করুক। আমার উদ্দেশ্য তাকে শাস্তি দেয়া ছিল না, আমার উদ্দেশ্য ছিল সে যেন ভালোভাবে জীবনযাপন করতে পারেন নোবেলের সঙ্গে যুক্ত মাদক চক্র ও নারী সম্পৃক্ততা নিয়ে সালসাবিল বলেন, ‘মেয়ের সম্পৃক্ততা আমি কখনও দেখিনি তাকে। কিন্তু তাদের চক্রে একটা এয়ার হোস্টেজ চক্র কাজ করে, যেখান থেকে একজন তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখে এবং তাকে যত ধরণের মাদক সে তাকে সাপ্লাই দেয়।’ এদিকে নোবেলের বিরুদ্ধে কোনো মামলা না করলেও ডিবি মৌখিক অভিযোগ করেছেন বলেও জানান সালসাবিল।
এর আগে দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে টাকা নিতেন গায়ক মাইনুল আহসান নোবেল। টাকা নিয়ে তিনি গান গাইতে যেতেন না। এমন এক অভিযোগে মামলা হয়। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।