এবার বগুড়ার শাজাহানপুরে ছেলের মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আবদুল লতিফ (৫০) নামে এক পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৮ ডিসেম্বর রাতে উপজেলার সরকারি শাহ সুলতান কলেজ এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা দিলে তিনি পেছন থেকে রাস্তায় পড়ে যান।
পরে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে পুলিশ ও স্বজনরা জানান, নিহত পুলিশ কনস্টেবল আবদুল লতিফ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার চড়িয়া শিকার এলাকার ঈমান আলীর ছেলে। তিনি বগুড়া পুলিশ লাইনসে বেতার বিভাগের কর্মরত ছিলেন। পরিবার নিয়ে শহরের চকলোকমান এলাকায় বসবাস করতেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে আবদুল লতিফ মোটরসাইকেলে পেট্রোল ভরার জন্য বনানী এলাকার পাম্পে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। এ সময় ছেলে মেজবাহ উদ্দিন গালিব মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন।
পথিমধ্যে সরকারি শাহ সুলতান কলেজ এলাকায় পৌঁছলে রাস্তায় কুকুরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে গালিব নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা দেন। এতে লতিফ মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে মাথায় আঘাত পান।
পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে শাজাহানপুর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, লতিফের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে।
পরে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে পুলিশ ও স্বজনরা জানান, নিহত পুলিশ কনস্টেবল আবদুল লতিফ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার চড়িয়া শিকার এলাকার ঈমান আলীর ছেলে। তিনি বগুড়া পুলিশ লাইনসে বেতার বিভাগের কর্মরত ছিলেন। পরিবার নিয়ে শহরের চকলোকমান এলাকায় বসবাস করতেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে আবদুল লতিফ মোটরসাইকেলে পেট্রোল ভরার জন্য বনানী এলাকার পাম্পে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। এ সময় ছেলে মেজবাহ উদ্দিন গালিব মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন।
পথিমধ্যে সরকারি শাহ সুলতান কলেজ এলাকায় পৌঁছলে রাস্তায় কুকুরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে গালিব নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা দেন। এতে লতিফ মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে মাথায় আঘাত পান।
পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে শাজাহানপুর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, লতিফের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে।