কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার দুর্গাপুর উত্তর ইউনিয়নের আলেখাচরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হককে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। এনামুল হক আলেখাচর গ্রামের আবদুল ওয়াদুদের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, আজ শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ শেষে বের হলে প্রতিপক্ষের লোকজন এনামুলকে টেনেহিঁচড়ে মসজিদের সামনেই মাটিতে ফেলে গলায় ছুরি চালায়। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে প্রথমে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে ও পরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ নিয়ে যাওয়া হয়। বেলা ৩টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এনামুল মারা যান।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে এনামুল হক মসজিদ থেকে বের হলে ব্যবসায়ী কাজী জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে কয়েকজন এনামুলের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। একপর্যায়ে এনামুল মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পাশের একটি দেয়ালের সঙ্গে চেপে ধরে তার গলা ও ডান হাতের রগ কেটে দেয়া হয়। পরে স্থানীয়রা আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে ময়নামতি জেনারেল হাসপাতাল, পরে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি দেখে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে বিকাল ৩টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আদর্শ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহমেদ নিয়াজ পাভেল সাংবাদিকদের জানান, এনামুলের সাথে স্থানীয় কাজী জহির ও তার লোকজনের বিরোধ চলছিল। এছাড়া এনামুলের প্রতিষ্ঠিত আলেখারচর দক্ষিণ পাড়া জমিরিয়া তালিমুল হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার দখল নিয়ে কাজী জহিরদের বিরোধ চলে আসছিল। এ মাদ্রাসার সেক্রেটারি ছিলেন এনামুল। কাজী জহির ও তার লোকজন দীর্ঘ দিন ধরে এ মাদ্রাসাটি দখলের চেষ্টা করে আসছিল। হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে এটি একটি কারণ হতে পারে।
স্থানীয়রা জানান, আজ শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ শেষে বের হলে প্রতিপক্ষের লোকজন এনামুলকে টেনেহিঁচড়ে মসজিদের সামনেই মাটিতে ফেলে গলায় ছুরি চালায়। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে প্রথমে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে ও পরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ নিয়ে যাওয়া হয়। বেলা ৩টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এনামুল মারা যান।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে এনামুল হক মসজিদ থেকে বের হলে ব্যবসায়ী কাজী জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে কয়েকজন এনামুলের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। একপর্যায়ে এনামুল মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পাশের একটি দেয়ালের সঙ্গে চেপে ধরে তার গলা ও ডান হাতের রগ কেটে দেয়া হয়। পরে স্থানীয়রা আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে ময়নামতি জেনারেল হাসপাতাল, পরে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি দেখে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে বিকাল ৩টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আদর্শ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহমেদ নিয়াজ পাভেল সাংবাদিকদের জানান, এনামুলের সাথে স্থানীয় কাজী জহির ও তার লোকজনের বিরোধ চলছিল। এছাড়া এনামুলের প্রতিষ্ঠিত আলেখারচর দক্ষিণ পাড়া জমিরিয়া তালিমুল হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার দখল নিয়ে কাজী জহিরদের বিরোধ চলে আসছিল। এ মাদ্রাসার সেক্রেটারি ছিলেন এনামুল। কাজী জহির ও তার লোকজন দীর্ঘ দিন ধরে এ মাদ্রাসাটি দখলের চেষ্টা করে আসছিল। হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে এটি একটি কারণ হতে পারে।