এবার তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আজকে দেশ পরিবর্তন হয়ে গেছে। আমরা গতবার স্লোগান দিয়েছিলাম— ‘আমার গ্রাম আমার শহর’। অর্থাৎ গ্রামগুলোকে শহরের মতো বানাব। এখন গ্রামগুলো শহরের মতো হয়ে গেছে। অধিকাংশ গ্রামের বাড়িতে এখন এয়ারকন্ডিশন চালানো হচ্ছে। শেখ হাসিনার উন্নয়ন কিচ্ছা-কাহিনিকেও হার মানিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৭টায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার রোয়াজারহাটস্থ রাঙ্গুনিয়া ক্লাব মাঠে নির্বাচনি জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় হাছান মাহমুদ বলেন, ঈদ, পূজা-পার্বণে কেজি ১৫ টাকায় চাল, ২০০ টাকায় ৩০ কেজি চাল, বিনামূল্যে চাল, ফেয়ার প্রাইস কার্ড, টিসিবির কার্ড, বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, স্বামী পরিত্যক্তভাতা, পঙ্গুভাতা, মুক্তিযোদ্ধাভাতা, মাতৃত্বকালীনভাতাসহ ১৮ রকমের ভাতা দিচ্ছে সরকার। আবার নারীদের কাছে মোবাইলে সরকারের টাকা পৌঁছে যায়। এসব আমরা আগে ছোট থাকতে কিচ্ছা-কাহিনিতে শুনতাম।
তিনি বলেন, আগে কার্পেটিং রাস্তা ছিল শহরে। এখন গ্রামের সব রাস্তাঘাট পাকা হয়ে গেছে। কোনো জাদুর কারণে এই পরিবর্তন হয়নি। এগুলো সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বের কারণে।
তিনি বলেন, ১৫ বছর আগে কাপ্তাই সড়ক ছাড়া রাঙ্গুনিয়ায় আর কোনো কার্পেটিং রাস্তা ছিল না, এখন রাঙ্গুনিয়ার অভ্যন্তরে কার্পেটিং ছাড়া কোন রাস্তাটা আছে, সেটি গুনে দেখতে হবে। যেখানে পানি ওঠে, সেখানে করা হয়েছে আরসিসি ঢালাই রাস্তা। সব রাস্তার পাশে এখন সুন্দর পাকা ঘরবাড়ি। গ্রামে গ্রামে টেলিভিশন, ডিশ এন্টেনা, ওয়াইফাই লাইন, অধিকাংশ বাড়িতে এখন এয়ারকন্ডিশন চালানো হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৭টায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার রোয়াজারহাটস্থ রাঙ্গুনিয়া ক্লাব মাঠে নির্বাচনি জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় হাছান মাহমুদ বলেন, ঈদ, পূজা-পার্বণে কেজি ১৫ টাকায় চাল, ২০০ টাকায় ৩০ কেজি চাল, বিনামূল্যে চাল, ফেয়ার প্রাইস কার্ড, টিসিবির কার্ড, বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, স্বামী পরিত্যক্তভাতা, পঙ্গুভাতা, মুক্তিযোদ্ধাভাতা, মাতৃত্বকালীনভাতাসহ ১৮ রকমের ভাতা দিচ্ছে সরকার। আবার নারীদের কাছে মোবাইলে সরকারের টাকা পৌঁছে যায়। এসব আমরা আগে ছোট থাকতে কিচ্ছা-কাহিনিতে শুনতাম।
তিনি বলেন, আগে কার্পেটিং রাস্তা ছিল শহরে। এখন গ্রামের সব রাস্তাঘাট পাকা হয়ে গেছে। কোনো জাদুর কারণে এই পরিবর্তন হয়নি। এগুলো সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বের কারণে।
তিনি বলেন, ১৫ বছর আগে কাপ্তাই সড়ক ছাড়া রাঙ্গুনিয়ায় আর কোনো কার্পেটিং রাস্তা ছিল না, এখন রাঙ্গুনিয়ার অভ্যন্তরে কার্পেটিং ছাড়া কোন রাস্তাটা আছে, সেটি গুনে দেখতে হবে। যেখানে পানি ওঠে, সেখানে করা হয়েছে আরসিসি ঢালাই রাস্তা। সব রাস্তার পাশে এখন সুন্দর পাকা ঘরবাড়ি। গ্রামে গ্রামে টেলিভিশন, ডিশ এন্টেনা, ওয়াইফাই লাইন, অধিকাংশ বাড়িতে এখন এয়ারকন্ডিশন চালানো হচ্ছে।